পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/২৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& @ R ডেপুটার জীবন । AASAASAAMAM TeeAeMiTT TT DiMTTa AAAASAAASSS S SL STST মোকদ্দমাই আমি করিতাম। আপিলে ফল খুব ভাল হইত। S. D. O. Thompson আমার কোন দোষ পাইতেন না, যদিও তিনি দোষানুসন্ধিৎসু লোক ছিলেন। আমি তাহাকে বিশেষ খোসামুদি করিতাম না, এইট র্তাহার এক grievance ছিল। মাঝে মাঝে criminal workএ একটু হাত চালাইতে প্রয়াস পাইতেন। সেখানে Rohini ঘাটোয়ালি ষ্টেট তখন কোর্ট অব ওয়ার্ডে ছিল । দেওঘরের অধিকাংশ স্থান এই ঘাটোয়ালী সম্পত্তি। ঐ ষ্টেটের ম্যানেজার ৬/ খান বাহাদুর সৈয়দ নিজায়ত হোসেন সাহেব এক অদ্ভূত ক্ষমতাশালী পুরুষ ছিলেন। সকল ডিপুটী কমিশনার ও সাব ডিভিসনাল অফিসারগণ তাহার হাতের পুত্তলিকা ছিলেন । র্তাহার কোন কাৰ্য্যে কোন S. D. O, বাধা দিতে সাহস পাইত না । আমি দেখিলাম ম্যানেজার সাহেব সেখানকার প্রকৃত জমিদার ও শাসক। সকল অফিসিয়াল, নন-অফিসিয়াল ভদ্রলোকই তাহার অনুগ্রহপ্রার্থী । কেননা “তস্মিন তুষ্টে জগৎ তুষ্ট” । তাহার অনুগ্রহপ্রার্থীকে তিনি বাঘের দুধও যোগাড় করিয়া দিতেন । কিন্তু এমন প্রতিপত্তিশালীর অনুগ্রহ লইতে আমি বোকাই উদাসীন হইলাম। আমি অল্পদিনেই বুঝিলাম তাহার সহিত বিশেষ সৌহার্দ্য হইলে এবং তাহার অনুগ্রহ লইতে হইলে বিচারকাৰ্য্যেও তাহার মন যোগাইতে হইবে । সুতরাং I'gave him. a wide berth. তিনি আমার উপর গ্রীত ছিলেন না । তিনি এক পাণ্ডার নামে অনধিকার প্রবেশের ৪৪৭ ধারার এক