পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/২৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-അഘ്രജ്ഞ. AeAMMAAA AAAAS AAAA S eeeeee অধিকারী । যাত্ৰীগণ পয়সা, সোনা, রূপ প্রভৃতি তপোনাথ শিবলিঙ্গের মাথায় চড়াইয়া দিত, তারই নাম "চড়হাও’ বা offerings. পক্ষান্তরে স্বামীজি ও র্তাহার লোকগণ ঐ “চড়হাও” গ্রহণের অধিকারী বলিয়া দাবী করিতেন। স্বামীজি তপোবনে আসার সময় হইতে এই সংঘর্ষ চলিয়া আসিতেছিল । একবার মেলার সময় ব্রাহ্মণ পাণ্ডাগণ দলবলে আসিয়া দাঙ্গা করিয়া স্বামীজির লোকদিগকে সামান্যভাবে মারপীট করিয়া বলপূর্বক সমস্ত চড়হাও লইয়া গেল। স্বামীজির প্রধান শিষ্য এক সমৃদ্ধিশালী সদ্বংশসস্তৃত বাঙ্গালী ব্রাহ্মণ (সন্ন্যাসী পূর্ণানন্দ স্বামী ) পাণ্ডাদের নামে rioting জন্য ১৪৭ ধারার মোকদম উপস্থিত করিলেন । আমি তাহার বিচার করিলাম। অনেক সাক্ষ্য প্রমাণ নিতে হইল। ভাগলপুর হইতে রায় বাহাদুর তারিণীপ্রসাদ প্রভৃতি উকীলগণ আসিয় উভয়পক্ষের মোকদ্দমা চালাইতে লাগিলেন । দীর্ঘদিনব্যাপী বিচারের ফলে আমার প্রতীতি হইল যে বালানন্দ স্বামীজি তপোবন বন্দোবস্ত লওয়ার পর হইতে ঐ "চড়হাও' বা offerings Wool করিতেছেন। এবং পাণ্ডাগণ যাত্রীদের নিকট হইতে পৌরহিত্যের জন্য টাকা, সিকা, দুএক আনা, যথাসম্ভব আদায় করিয়া থাকেন। সুতরাং পাণ্ডাগণ বেআইনী জনতাবদ্ধ হইয়া বলপূর্বক চড়হাও লইয়াছে ; এই সিদ্ধান্তে দণ্ডবিধি আইনের ১৪৭ ধারা মত তাহাদিগকে দোষী সাব্যস্ত করিলাম । যতদূর মনে পরে আসামীদিগকে অল্পদিনের কয়েদ দিয়া অর্থদণ্ড