পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৩৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

AAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA ASASASA AAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAAAASAAAA ○○8 ডেপুটীর জীবন। - ASAAAAS SAAAS AAASASAeS AAASASAAAAAS AAAAA AAAASAAAA তাহার বাসার সুবিধা না থাকায় তিনি আমার বাসায়ই আহার করিতেন। নিকটস্থ লোকেল বোড অফিসের এক ক্ষুদ্র প্রকোষ্ঠে তিনি শুইতেন। বোধ হয় আষাঢ় মাসে এক দিন। রাত্রি ৯টার সময় আমরা রাত্রির আহার শেষ করিয়া আমার বাঙ্গলার পূর্বদিকের বারেন্দায় এক প্রশস্ত বিছানায় বসিয়া গল্প করিতেছি। প্রফুল্ল পশ্চিমের বারেন্দায় বসিয়া খাইতেছিলেন । তিনি হঠাৎ দোঁড়িয়া আসিয়া ভিতরের দ্বারে দাড়াইয়া বলিলেন, “তুমি যে বিশ্বাস করন, শীঘ্র এসে দেখ” ; আমি ও হিমাংশুবাবু দৌড়িয়া পশ্চিম বারেন্দায় গেলাম। তখন দেখি একটী প্রকাণ্ড । আলো বাঙ্গলার পশ্চিম প্রান্ত দিয়া ( চেগারের বাহিরে ) ধীরে ধীরে দক্ষিণ দিকে যাইতেছে। প্রফুল্ল বলিলেন, আলোটা সেই কাঠাল গাছের নিকট হইতে চলিতেছিল। আমরা সকলেই চেগারের বাহিরে গেলাম। বাঙ্গলার চৌকীদার বৃদ্ধ রামচরণ দোসাদ, লোকাল বোর্ডের আরদালি বলশালী শালিগ্রাম সিং, মালি, চাকর প্রভৃতি সকলে বাহির হইলাম। জেলখানা হইতে ওয়ার্ডার প্রভৃতি আসিল । তাদের একজন বন্দুকও লইয়া আসিল । আমাদিগকে দেখিয়া আলোটা ক্ষণকাল স্থির রহিল । আলোটার position এরূপ বোধ হইল যেন কোন দীর্ঘকায় পুরুষ তাহার মাথায় আলো রাখিয় ধীরে হাটিতেছে বা দাড়াইয়া আছে। একট প্রকাণ্ড গোললণ্ঠনে খুব শক্তি বিশিষ্ট আলো রাখিলে যেমন দেখায় সেইরূপ আলো । আমরা চেচাইয়া বলিলাম, কে আলো নিয়া যাইতেছ, দাড়াও