পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। २१ AAMAMAAASA SAAAAS AAAAAeAeeAeAeeAeeSeeeAAAS AAASASeAeeAAA SAAAAA SAAAAAeAeeMeeA AeSeS SeeeS SeA AMeeAAA SAAAAASA SAASAAAS থেকে আশীৰ্ব্বাদ করছ। যেদিন এই সংসারের মায়া কাটিয়ে তোমার কাছে যাব, কোলে তুলে নিও, যে-মুখ জীবনে দেখি নাই সেই মুখে চুমে খেয়ে, আমার এই মাতৃবিরহসন্তপ্ত জীবন ধন্ত হবে ।” মা তো ছয়দিনের শিশু রেখে নিৰ্ম্মমের মতন চলে গেলেন । কিন্তু সেই নিস্তব্ধ, শোকসন্তপ্ত সূতিকাগৃহে তার চেয়ে অধিক স্নেহশীল সন্তানবৎসল করুণাময়ী জগজ্জননী এসে আমাকে র্তার কোলে তুলে নিলেন। গর্ভধারিণীর অভাব হলো বটে, কিন্তু জগন্মাতা অনেক রমণীতে আমার মাতৃরূপ ধরে এসে হাজির হলেন । প্রথমেই এলেন আমার বড়মা যিনি দাদাকে এই ৮৯ বৎসর ‘মানুষ’ করছিলেন। তিনি এই দুর্ভাগ্য শিশুকে র্তার বক্ষে তুলে নিলেন। প্রতিবেশিনী অনেক রমণী এসে আমাকে স্তনের দুগ্ধ দিতেন। কিছু দিন পর একজন নমঃশূদ্র জাতীয় বিধবা রমণী আমার স্তনদায়িনী ধাত্রীরূপে নিযুক্ত হইলেন। ইনি কয়েক দিন পূর্বে বিধবা হইয়াছিলেন। র্তাহার ক্রোড়ে ৪ মাসের এক কন্যা ছিল । সেই কন্যার নাম নন্দরাণী । লোকে তাহাকে “ননদর ম|” বলিয়া ডাকিত । আমি তাকে পরে ‘মা বলিয়াই ডাকিতাম। মার মৃত্যুর পর আমার “বড় মা”ই প্রকৃত “রক্ষাকালী মা” হইলেন । ‘নন্দর মা’ আমাকে স্তন দিতেন ও লালন পালন করিতেন । সেই সময় আমাদের সংসারে একজন বিধবা রমণী থাকিতেন, তাহার নাম ‘দয়াময়ী ছিল । তিনি খুব দূরসম্পর্কে