পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৩৭২

-రిఅవ ডেপুটার জীবন MAeAeSeeSeAeeeAMAA AMAAASAAAS করে। ঐ সময় প্রফুল্লের সেবাশুশ্রুষা ও দেখাশুনার জন্য বধুঠাকুরাণীকে দেশ হইতে আনাইয়াছিলাম। নির্বিবঘ্নে প্রসব হইল বটে, কিন্তু তাহার কিছু দিন পর হইতেই প্ৰসূতীর সুতিক রোগের লক্ষণ দেখা দিল । এই পীড়া ক্রমে বৃদ্ধি পাইয়া তিনি প্রায় ২ বৎসর কাল ক্রমাগত ভোগিলেন। এই স্থানে থাকিতে থাকিতে একটা শোচনীয় ঘটনার সংবাদ পাইলাম। পূর্বে বিশেষ কিছু জানিতাম না। আমার পিতৃকল্প চন্দ্রনাথ সেন মহাশয়ের কিছু কিছু می گری یا گیاهی گلی هم برای بیان گیر ۹ الیه جه i অসুখ ছিল । আমার চাকরী পাওয়ার ২৩ সেন মহাশয়ের گیری يبية r বৎসর পর হইতে র্তাহার বাৰ্দ্ধক্য বশতঃ J | মৃত্যু ওকালতীতে তত আয় ছিল না । আমি প্রতিমাসে কিছু কিছু অর্থ তাহার নিকট পাঠাইতাম। এইট আমার শ্রেষ্ঠ কৰ্ত্তব্য বলিয়া মনে হইত, যদি কোন ব্যয়ে আত্মপ্রসাদ পাইতাম, তবে এইটা তার ভিতরে প্রধান । এক দিন হঠাৎ তাহার নিকট প্রেরিত ১০ টাকার একখানা মাণিঅডর্ণর ফেরত আসিল, form খান হাতে লইয়া দেখি *Toto Cool “The addressee is dead, so the M. O. is returned undelivered.” ইহার অব্যবহিত পরেই তারিণীর বিস্তৃত চিঠ পাইলাম। আমি ও আমার গৃহিণী উভয়েই অত্যন্ত ব্যথিত হইলাম। প্রথম দিন হবিষ্যাদি করিলাম । মা বরদাসুন্দরীকে সমবেদন সূচক পত্র লিখিলাম এবং শ্রাদ্ধের সময় যথাসাধ্য কিছু অর্থ তারিণীর নিকট পাঠাইলাম। এইবার