পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৩৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। ৩৭৯ ৷ রওনা হইলাম। পোড়াবাড়ী ষ্টীমারে উঠিয়া পূর্ব পরিচিত। পথে তৃতীয় দিনে গৌহাটী পহুছিলাম। এবারকার trip বড় প্রতিপ্রদ হইয়াছিল। পোড়াবাড়ীর বিখ্যাত রসগোল্লা সঙ্গে । ছিল। ষ্টীমারে একজন ব্রাহ্মণ হিন্দুমতে বাটলারের কার্য্য করিত। সে ডাল, মাছের ঝোল, ভাত প্রভৃতি রাধিত। ইচ্ছামত অন্য ২১টা course আমরা অপর বাটলারের নিকট #To assol Anglo-vernacular HACR CofEn Estolio সম্পাদন করিতাম। এই অল্প জলভ্রমণে প্রফুল্ল একটু ক্ষুক্তি বোধ করিলেন । ১৬শ পরিচ্ছেদ । গৌহাটী ও বড়পেটা । । ১৫ই ডিসেম্বর গৌহাটী পহুছিলাম। সেখানে শুক্লেশ্বরের মাকুরের নিকট আমার জন্য একখানি বাঙ্গলা ভাড় কর হইয়াছিল। বেশ পুষ্পোছান শোভিত compound ; বড় খড়ের ছাউনি পাকা দেওয়াল বিশিষ্ট ঘর। মেজো পাকা কিন্তু বড় low. শীতও প্রখর, মেজোতে নগ্নপদে হাট অসম্ভব। প্রফুল্ল র্তাহার রুগ্নশরীরে হাটিতে গিয়া বলিতেন, “এ যে বরফের তৈয়েরী মেজো” । তখনই চট জুতা কিনিতে হইল। ইহার পূর্বে তিনি আবশ্বক মত জুতা ব্যবহার করিতেন,