পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"రిఫి ডেপুটীর জীবন। SSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSAASASAAAAASA SAASAASSAAAAAAS eeeSAMAAA SAAAAA ASASASAMAeeASAMAMAMMAAAASASASS নিরুত্তর। তখন পণ্ডিত বলিলেন, “ইহার অঙ্ক তেমন পড়েন, ভাষা, শব্দ, ব্যাকরণ সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা কর।” তখন ‘প্রশংসা', ‘শুশ্রীষা’, ‘অশ্লীল’, ‘সমীরণ ইত্যাদি কয়েকট শব্দের বর্ণবিন্যাস ও অর্থ জিজ্ঞাসা করিলাম। কেহই শুদ্ধ বর্ণবিন্যাস করিতে পারিল না। দুএকটী শব্দের অর্থ বলিল। তখন পণ্ডিতগণ আমারই জয় ও ব্রাহ্মণ বালকদের পরাজয় ঘোষণা করিলেন । আর একবার পিতৃদেব আমাকে সঙ্গে করিয়া কেদারপুরের নিকট হামজা নামক গ্রামে নৌকাযোগে গিয়াছিলেন। ঐ গ্রামে এক “হরি ঠাকুর” ছিলেন, সেখানে বহু লোকে লুট দিবার জন্য যাইত। তখন আমার বয়স ১৪ বৎসর হইবে । হামজা ধলেশ্বরী নদীর পূর্ববতীরে অবস্থিত। নদীর স্রোত প্রবল ও এবং নদীও গভীর। ঘাটে নৌকা বাধা ছিল । নৌকার অগ্রভাগে মুখ ধুইতে গিয়া জলে পড়িয়া যাই। সাতার জানিনা, খরস্রোতে কিছুদূর ভাসিয়া গেলাম। জগজ্জননী এক আশ্চৰ্য্য ভাবে আমাকে কোল পাতিয়া লইলেন । দেখিলাম একটা গাছ ( বোধহয় আম গাছ ) স্থলিতমূল হইয়া নদীগর্ভে পড়িয়াছে । তাহার একটী শাখা ধরিয়া ফেলিলাম ও বাবাকে ডাকিলাম । ইহার পূর্বে নৌকাস্থ কোন লোকই টের পায় নাই, হঠাৎ আমাকে নদীগর্ভে বৃক্ষশাখায় ঝুলিতে দেখিয়া তাহারা বিস্মিত ও চিন্তিত হইল। বাবা আসিয়া আমাকে উদ্ধার করিলেন। এই ঘটনার স্মৃতি ভবিষ্যৎ জীবনে আমাকে ভগবানের করুণার কথাই শিক্ষা দিয়াছিল। ছয় দিন বয়সের মাতৃহীন শিশুকে ha* =* * = - =ی* “ليی*“بـخه-جمی-rيتيه