পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৪৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। 8ද්චූද්) অপরাধে অকারণ সন্দেহ করিয়া তাহাকে কয়েদ রাখিয়া তাহার নিকট হইতে টাকা ( বোধ হয় ২০০২) extort করিয়াছে। আমি তৎক্ষণাৎ ঈশ্বরগঞ্জ গিয়া Inspection বাঙ্গলায় সন্ধ্যার সময় আশ্রয় লইলাম। পর দিন স্থানীয় এক জমীদারের হাতী লইয়া ২৩ মাইল দূরস্থ ঘটনার গ্রামে উপস্থিত হইলাম। সেখানে অভিযুক্ত সাব ইনস্পেক্টর ও পোলিস ডিপার্টমেণ্ট ēĒTS sē Enquiry watch FHfH STEJ RESTR Police Inspector উপস্থিত ছিলেন। আমি সেই Inspectorকে আমার সহযোগী করিয়া অনেক সাক্ষীর জবানবন্দী লইলাম। তাহাদের উক্তি লিপিবদ্ধ করিলাম। কেহ কেহ ঘটনার আংশিক প্রমাণ দিল । ইহাও প্রতীতি হইল অনেক সাক্ষী পোলিসের বা অন্ত কাহারও ভয়ে সত্য গোপন করিতেছে । আমি তদন্ত শেষ করিয়া ময়মনসিংহ ফিরিলাম এবং বিস্তৃত রিপোর্ট করিলাম। তাহাতে লিখিলাম যে মোকদ্দমা সত্য, তবে প্রমাণ এমন প্রচুর নহে যে Sub-Inspector এর দোষ প্রমাণিত হইয় তাহার শাস্তি হইতে পারে। কিন্তু এডিশনাল ম্যাজিষ্ট্রেট সাহেব আমার রিপোর্টের উপর এক লম্বা মন্তব্যে আমার যুক্তি খণ্ডন করিয়া হুকুম করিলেন মোকদ্দমা মিথ্যা এবং বাদী কেন ২১১ ধারামত মিথ্যা মোকদম করার জন্য সাজ পাইবেন তাহার কারণ দর্শাইবে । নির্দিষ্ট দিনে নবাদী বেচারা তাহার উকিল লইয়া উপস্থিত । উকিল নজির প্রদর্শন করিয়া বলিলেন “হুজুর এ মোকদ্দমা যে মাজিষ্ট্রেটের