পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৫২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। 念为心 পূর্বে তপোবনে থাকিতেন। এখন দেওঘরের পূর্ব প্রান্তে “ঝসাগড়ী' নামক স্থানে এক পরম রমণীয় আশ্রম স্থাপন করিয়াছেন। সেখানে শিব ও কালীর দুইটী মন্দির প্রতিষ্ঠিত করিয়াছেন। বিস্তৃত ভূখণ্ডে এই আশ্রম স্থাপিত। সেখানে অতিথিশালা, শিষ্যাবাস, বেদ বিদ্যালয়, প্রভৃতি অনেকগুলি ইষ্টক নিৰ্ম্মিত গৃহ হইয়াছে। কৰ্ম্মচারীদের বাসের স্থান, অফিসাদিও আছে । প্রাঙ্গণে ফুল, ফল তরিতরকারীর বাগান। আশ্রমের এই বিচিত্র দৃশ্য দেখিলে একদিকে যেমন ধৰ্ম্মের ভাব জাগ্রত হয়, অপরদিকে রাজসিক সুখ সচ্ছন্দতার ভাবও মনে আসে। এক দিন প্রফুল্ল ও কন্যাগণকে লইয়া আশ্রমে ব্রহ্মচারী মহাশয়ের সাক্ষাৎ লাভ করিতে গেলাম। ব্রহ্মচারী তখন র্তাহার শয়নগৃহে ছিলেন। তিনি শিষ্যগণ ও দর্শকগণ পরিবেষ্টিত হইয় শিবমন্দিরের প্রশস্ত ও উন্মুক্ত বারেন্দ বা রোয়াকে বসিয়া আলাপাদি করেন এবং উপদেশ দেন । র্তাহার প্রধান শিষ্য ভাই পূর্ণানন্দ স্বামী অন্য একটা মন্দিরের পাশ্বের ঘরে থাকেন। প্রথম র্তাহার নিকট গিয়া আত্মপরিচয় দিলাম। ২০ বৎসর পর আমাকে দেখিয়া তিনি অত্যন্ত আনন্দিত হইলেন। আমি র্তাহাদের জন্য কিছু ফল ও মিষ্টদ্রব্য নিয়াছিলাম। সযত্নে তাহ গ্রহণ করিলেন। র্তাহার গৃহে বসিতে দিলেন । অল্পপরে ব্রহ্মচারী মহাশয় তাহার বসিবার স্থানে আসিয়া আসন গ্রহণ করিলেন । স্বামী আমাদিগকে তাহার নিকট নিয়া অামার NN9=s স্বামী বালানন্দের আশ্রম ।