পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৫২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন @)@ তাই রাজার আদেশ ও ইচ্ছার সাপেক্ষ হইয়া যে সমস্ত কাৰ্য্য নির্বাহ করে, নিজে তাহার ফল ভোগের আশা রাখে না। সেইরূপ তুমিও বিশ্বরাজের “ম্যানেজার” হইয়া কাৰ্য্য করিবে ইত্যাদি ” তিনি একজন ভাল Conversationalist; Boisse, গীত প্রভৃতি হইতে quotation করিয়া ও দৃষ্টান্ত দিয়া তাহার উপদেশগুলিকে সরস ও মনোহর করিতেন। সন্ধ্যাগত প্রায় সময় স্বামী পূর্ণানন্দকে ডাকিয়া বলিলেন “ইহাদিগকে নিয়া প্রসাদ খাওয়াইয়া দেও” । আমরা প্রণাম করিয়া তাহার নিকট হইতে বিদায় গ্রহণ করিলাম। তিনি দেওঘর থাকাকালে আমাদিগকে সৰ্ব্বদা তথায় যাইতে অনুরোধ জানাইলেন। স্বামী পূর্ণানন্দ আমাদিগকে তাহার গৃহে বসাইলেন। মেয়ের দু একটা সঙ্গীত গাহিলেন । অনেক শিষ্য সঙ্গীত শুনিতে সমবেত হইলেন। রাত্রি প্রায় ৮টার সময় আমাদিগের সঙ্গে প্রসাদ দিয়া এবং সেই সঙ্গে একটা বৃহৎ পাকা পেপে দিয়া ভাই পূর্ণানন্দ আমাদিগকে বিদায় করিলেন। আমি পূর্বে দেওঘর বাসকালে স্বামী পূর্ণানন্দকে ভাই বলিয়া ডাকিতাম, তখন তিনি প্রায় অজাতশ্মশ্র বালক ছিলেন। আমরা গাড়ীতে রাত্রি ৯টার সময় বাসায় ফিরিলাম। দেওঘর থাকাকালে ‘আরও এক দিন আশ্রমে গিয়া ব্রহ্মচারীর উপদেশ শুনিয়াছিলাম এবং তাহার। নিকট হইতে বিদায় লইয়া আসিয়াছিলাম। н ফেব্রুয়ার মাসের মাঝামাঝি সময়ে সত্যেন্দ্র বাবু ও র্তাহার কন্যা মণী কলিকাতা চলিয়া গেলেন। কিছু দিন পর রেণুও