পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৫৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6ts ● ডেপুটীর জীবন । ఆ******v్కyyy যায়। তৃতীয় দিনে বাড়ী পহুছিলাম। তখন দালানের মাঝের কাৰ্য্য শেষ হইয়াছে। তিন কোঠাতে দরজা, জানালা, কপাটের কাৰ্য্যও শুেষ হইয়াছে । আমরা দালানের দুই কোঠা ব্যবহার করিলাম। রায়দের বাড়ীতে পূজাতে খুব কদিন নিমন্ত্রণ খাওয়া গেল। গ্রামের শোচনীয় অবস্থা দেখিয়া ব্যথিত হইতে হয় । শৈশবে পূজায় কত আমোদ, কত হর্ষ, কত প্রফুল্লতা দেখিতাম । কিন্তু বৰ্ত্তমানের জীবনসংগ্রামে, সমস্তই যেন অন্তহিত হইয়াছে। জলকচুরীতে পুকুর, নালা, খাল সব পরিপূর্ণ। গ্রাম্য সমিতি হইতে তাহার বিস্তার নিবারণ চেষ্টা কিছু কিছু হইতেছে বটে, কিন্তু বিশেষ সফলতার সহিত নয়। পূর্বে অনেক বাড়ীতেই পূজা হইত। এখন ভদ্রলোকদের ভিতর মাত্র রায়দের বাড়া পূজা হয়। এক বদ্ধিষ্ণু সূত্রধর বাড়ীতেও এবার পূজা হইতে দেখিলাম। সূত্রধর, কৰ্ম্মকার প্রভৃতি শ্রমজীবীদের অবস্থা বরং কিছু ভাল দেখিলাম। অনেক নমঃশূদ্র বোধ হয় সামাজিক অত্যাচারেই গ্রাম ছাড়িয়া আসাম প্রভৃতি অঞ্চলে চলিয়া গিয়াছে। l so আমার প্রথম শ্বশুর বাড়ীতেও ২৩ দিন গেলাম। সেখানে শ্বশ্ৰঠাকুরাণীকে অসুস্থঅবস্থায় দেখিলাম, তথাপি তাহার সস্নেহ আগ্রহ নিবন্ধন আমাদের সকলকেই তথায় এক দিন আহার করিতে হইল। শ্ৰীযুক্ত তারকবাবুদের বাড়ীতেও এক দিন ৬/গোবিন্দরায় বিগ্রহের প্রসাদ লইতে হুইল । গ্রামের কায়স্থগণ এবার পৈতা গ্রহণ করিয়াছেন। ব্রাহ্মণগণ সেইজন্য: