পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন । 8 & TS TS MSAT TuC SAAAAAS AAASASAAAAAS AAAAA AAAA MS Mee AAAS S ASAAAAASAAAAeee SASAeeAeSeSeMAAA SAAAAA AAAA AAAA SAS A SAS SSAS SSASAeAAASA SSASAS SeSeSee SSASAS SS SAAAAAe eeAAA SAAAAA SSAAAAAS SSAAAASA SAAeATeeeSeeeSeeeS ங் تحصطيختتمي يقيا ஆ_. حسین کیفیت مناسبات تکتصات শাকরাইল তারিণীদের গৃহে যাইতেন ও সোমবার আসিয়া কাছারি করিতেন। শীতকালে এক দিন তিনি শাকরাইল গৃহে গিয়াছিলেন। রাত্রিতে র্তাহার শয়নগৃহে আমি ও তারিণী উভয়ে র্তাহাদের খাটের উপর শুইয়াছি । মেঝেতে মা বরদাসুন্দরী এক স্বতন্ত্র শয্যা করিয়া একখানা র্যাপার গায় দিয়া শুইয়াছেন। আমি ও তারিণী ২ খান স্বতন্ত্র লেপ গায় দিয়া শুইয়াছি । রাত্রি কিছু বেশী হইলে অত্যন্ত শীত বোধ হইল। তখন বুঝিলাম মা নীচে শীতের তাড়নায় সুনিদ্রার অভাব জনিত দুএকটী কাতরোক্তি করিতেছেন। আমি নিঃশব্দে আমার গায়ের লেপখানা, নীচের শয্যায় আস্তে আস্তে মার শরীর ঢাকা দিয়া রাখিয়া আসিলাম । আমি ও তারিণী এক লেপ গায় দিলাম। মা টের পাইলেন না । শীতের তাড়না দূরীভূত হইলে তিনি সমস্ত রাত্রি স্থখে ঘুমাইলেন। পর দিন প্রভাতে নিদ্রাভঙ্গ হইলে গায়ে লেপ দেখিয়া একটু বিস্মিত হইলেন । আমাকে ডাকিয়া সস্নেহে বলিলেন, “একাজ বুঝি তোমার”। সেন মহাশয় বাসায় ফিরিলে তাহাকে এই সামান্য ঘটনাটী বিবৃত করিয়া আমার সম্বন্ধে অনেক অতিরিক্ত প্রশংসাবাদ করিলেন । গোপনে বোধ হয় অনেক কথাই বলিয়াছিলেন । ইহার পর হইতে কেমন একটা সন্তানস্নেহ আমার উপর বর্ষিত হইতে লাগিল । আমি বরদাসুন্দরী দেবীতে আমার চতুর্থ ‘মা পাইলাম। আমার মনে হইত তারিণীকে যে স্নেহ করিতেন, আমাকে তাহা অপেক্ষাও বেশী স্নেহ করিতেন । এই রমণীর গুণ আমি ভাষায় প্রকাশ করিতে অসমর্থ।