পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৫৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। ©8ᏑᏕᏠ পারে। এক দিন দেখিতে গেলাম। প্রবেশদ্বারে জুতা, মোজা রাখিয়া v০ আনা দিয়া টিকিট কিনিয়া ভিতরে ঢুকিয়া সব দেখিলাম । একপাশে মিনারেটে উঠিয়া সহরের শোভা দেখিলাম। নামাজের সময় বহুলোকের সম্মিলিত উপাসনা দেখিয়া ভগবানকে স্মরণ করিলাম। জুম্ম মসজিদের উত্তর দিকেই অদূরে একটা দর্শনীয় আশ্চৰ্য্য দোকান আছে । তাহার নাম “Ivory palace”. এক দিন তাহার ভিতর প্রবেশ করিয়া সমস্ত দেখিলাম । হস্তীদন্ত নিৰ্ম্মিত নানাবিধ পণ্য সজ্জিত। রহিয়াছে। নিকটেই কারখানা, কারিকরগণ। কতরকমের মূৰ্ত্তি ও দ্রব্য সকল প্রস্তুত করিতেছে। সেখানে হস্তীদন্তের অত্যাশ্চৰ্য্য কারুকাৰ্য্য শোভিত বিভিন্ন প্রকারের এত দ্রব্যসম্ভার দেখিলাম যে তাহার ইয়ত্ত নাই । তাহাদের মূল্য যে কত লক্ষ টাকা হইবে তাহার ধারণাও হইল না। ভারতের বাহিরে Ivoryর এমন সুন্দর কাজ হয় বলিয়া মনে হয় না। বিস্ময় ও হর্ষের সহিত সেখান হইতে চলিয়৷ আসিলাম । মহারাজা শশিকান্তের সহিত প্রথম এক দিন দিল্লীর ফোর্ট দেখিতে গেলাম। বাহিরে একটী অফিস আছে, সেখান হইতে ॥০ কি। দিয়া প্রবেশের অনুমতিপত্র কিনিয়া প্রচণ্ড ও বিস্তৃত সিংহদ্বার অতিক্রম করিয়া ভিতরপ্রাঙ্গণে প্রবেশ করিলাম। প্রথমে একটী দ্বিতল আইভরি প্যালেস । দিল্লী ফোর্ট ।