পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৫৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। @@@ বেশ Engineering skill আছে । প্রশস্ত কিন্তু অগভীর (shallow) channel দিয়া যমুনার গভীর গর্ভ হইতে এক স্রোত বহিয়া gateএর মুখে আসে এবং দ্বার দিয়া canalé প্রবেশ করে। দ্বারে ছোট ছোট লোহার শিক আছে । জল প্রবেশের সময় অনেক ছোট ছোট মৎস্যও প্রবেশ করে। তখন কাপড় পাতিয়া অনেকে মৎস্য ধরে। এই ক্ষুদ্র মৎস্যগুলি আমাদের দেশের ‘শৈল বা ‘গজারের বড় পোনার ন্যায়। বেশ সুস্বাছ। মহারাজা ও ভবেন্দ্রবাবুর লোক মাঝে মাঝে সেখানে গিয়া এই মাছ ধরিয়া আনিত এবং কখনও কখনও প্রকাণ্ড চিতল মাছ কিনিয়া আনিত । আমরা খুব তৃপ্তির সহিত খাইতাম । ওকলা হইতে আমরা সেদিন আরও দূরে দক্ষিণপশ্চিমে “টোগলকাবাদ” দেখিতে গেলাম। সেখানে মহম্মদ টোগলকের রাজধানী ছিল। এক বিস্তৃত ও বৃহৎ দুর্গের ধ্বংসাবশেষ অতীতের গৌরব চিহ্ন হইয়া এখনও বৰ্ত্তমান আছে। তাহার দক্ষিণে এক অতি প্রাচীন মসজিদ দেখিলাম । বাসায় ফিরিতে প্রায় ১টা বাজিয়া গেল । * শেষদিকে এক দিন প্রাচীন সহরের উত্তর পশ্চিম প্রান্তে সিপাইবিদ্রোহের এক Memorial · tower cofoo গিয়াছিলাম। সেসময়ে যে সব ইংরেজ সেনাপতি জীবনপাত করিয়াছিলেন, র্তাহাদের - স্মৃতি রক্ষার জন্য এই Memorial বা Monument নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। মৰ্ম্মরপ্রস্তরে তাহাদের নাম মিউটিনি মেমোরিয়াল ।