পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। ぐ) AMMMMAMeeAMAMAJAMMAMAAJJMAMAMMAAMAMMAMAeeeeAAA AAAAA -" സ്.**്.--സ്പ്രൂ লাগিলাম। কিছুদূর অগ্রসর হইলেই দেখি, খাট ঘাসের উপর দিয়া এক সদ্য রক্তের track বা রাস্তা, যেন তাহার উপর কোন বড় জিনিষ কেহ টানিয়া নিয়াছে। পথপার্শ্বে ২১ট লোক পাইলাম, তাহারা বলিল, ইহার ১৫২০ মিনিট পূর্বে এক বাঘ একটা গরু ধরিয়া সেই পথে নিয়া গিয়াছে। মনে বড় আতঙ্ক হইল। চলিতে লাগিলাম। কিছু দূরে এক স্বচ্ছসলিল নিঝরিণী সঙ্কীর্ণ নালা বাহিয়া চলিয়াছে। মৃদু স্রোত। মাঝে মাঝে ছোট ছোট মৎস্য । স্ফটিকের মত জল। পান করিলাম, বড় সুস্বাদু ও শীতল । বেশ refreshed বোধ করিলাম। বেলা ১২টার সময় গাবতলী পহুছিয়া আহার্য্য সন্ধানে এক মুদীর দোকানে উঠিলাম। মুদির সহিত আলাপ করিয়া তাহার নাম জিজ্ঞাসা করিলাম । সে বলিল “রামতনু দ্যাব”। ‘দেব শব্দটা সে 'দ্যাব উচ্চারণ করিল, মহেশ বাবু হাসিয়া আকুল। তিনি বলিলেন “দ্যাব” মশয়, আমাদিগকে চারটা ভাত খাওয়াইতে পারেন ? “দ্যাব’ তখন ভাত রাধিতেছিল। সে বলিল “মশয়, তোমরার ভাত রাধ তে পারতাম না, চিড় গুড় দই আছে, খাইতাম পার”, পরে আমরা চিড়া দই গুড় ও আঁঠিয়া কলা কিনিয়া খাইলাম। এই মধুপুরের গড় বা জঙ্গল হিংস্ৰজন্তপূর্ণ নিবিড় বন। মাঝে মাঝে গারো জাতীয় লোক লঙ্ক, ধান, ফুটির আবাদ করিয়াছে, জঙ্গল পোড়াইয় তাহারা ঐরূপ আবাদ করিত। অন্য জন প্রাণী নাই। মাত্র ২১ দল পথিকের সঙ্গে দেখা হইল ।