পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* 8 ডেপুটীর জীবন। aE EAA ASASASAeeAeeSASAeAeAASAASSAAAAAAS AAAAA AAAASAAAAeeS eeSeS AeS ASA SSASAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS "استون" مینی “بنی A‘‘م... ,۹“سر%جمیر ھم.م. یہ ’-عد টনটনে জ্ঞান। তিনি একজন সাধক ছিলেন । আমাকেও বড় স্নেহ করিতেন। রাত্রিতে আমরা পরিবারের সকল লোকেই এক সঙ্গে খাই তাম । কৰ্ত্তা, ছাত্র, অতিথি, উমেদার সকলেই এক রকম আহাৰ্য্য পাইতেন । আমার মনে হইত মা বরদাসুন্দরী বুঝি আমাকে বেশী খাওয়াইতেন। সেন মহাশয় অত্যন্ত রসিক পুরুষ ছিলেন। আহারের সময় কত গল্পগুজব হইত। একবার আমের সময় আম উৎসর্গ হওয়ার পর, সেন মহাশয় আম খাইতেছেন, যথানিয়মে আমার নিকটও পাক আম দিতে মা আসিয়াছেন। আমি বলিলাম, “আমি আম খাবনা ।” সেন মহাশয় বলিলেন, “কেন খাবেন ?” আমি বলিলাম, “বাড়ী হইতে সংবাদ পাই নাই যে বাবা অাম উৎসর্গ করিয়াছেন । তিনি হয়তো আম খান নাই ।” সেন মহাশয় বলিলেন, “তুমি ছেলে মানুষ, তোমার উৎসর্গ ভিন্ন আম খাওয়াতে বাধা কি ? এখানে তামি তোমার এক বাবাতো উৎসর্গ করিয়াছি, তুমি খাও”। তদুত্তরে বলিলাম, “আপনার পিতা কোন দিন স্বর্গে গিয়েছেন, তাকে অাম না দিয়ে খানন, আমার পিতা জীবিত, তিনি আম খাইলেন কিনা না জানিয়া আমি আম খাইব, ইহা কি ভাল হইবে ?” এই উত্তরে তিনি অত্যন্ত প্রীত হইলেন এবং আমার পিতৃভক্তির প্রশংসা করিলেন। পরে বাবার উৎসগের সংবাদ আসিলে আমার প্রাপ্য আম সুদ সহ আমাকে খাইতে দিলেন । র্তাহাদের দয়া ও স্নেহের কথা অনেক মনে পড়ে। বেশী লিখিয়া পুথি বাড়ান নিম্প্রয়োজন।