পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৮৭

ডেপুটীর জীবন। ףף ^^&*ూyr్నz* *^^్క ^^^^^^^^^^^^&*************" হইত। রাত্রিতে আমার নিকটে থাকিলেও, বই হাতে দেখিলে কখনও ঘোঁসিতেন না । শিক্ষার জন্য তিনি সৰ্ব্বদাই আমাকে উৎসাহিত করিতেন । কিন্তু কোন অবকাশে বাড়ী গিয়া আমি স্কুল কলেজের বই কমই পড়িতাম। সংসারের নানা কাজে ও খেলান বেড়ানেই বেশী ব্যস্ত থাকিতাম ! মাঝে মাঝে আমার স্ত্রী র্তাহার পিত্রালয়ে গিয়া ২১ দিন থাকিতেন। আমি সেখানে বেড়াইতে গিয়া খুব চর্বব্যচোষ্য খেয়ে আসিতাম, কিন্তু কখনও রাত্রি বাস করিতাম না । ইহাতে আমার শ্বশ্রীমাতা একটু দুঃখিত হইতেন । আমাদের উভয়ের বাহ্যিক ব্যবহারে কেহ কেহ সন্দেহ করিতেন, আমাদের প্রেমের গভীরতা কম । আমাদের যে গুণ ও দোষ থাকুনা কেন, হৃদয়ে হৃদয়ে আমরা একপ্রাণই ছিলাম । পরিণয়ের পর আমার কখনও চিত্তচাঞ্চল্য ঘটে নাই । অামাতে আত্মসমপণ করা তার পক্ষে স্বাভাবিক । তবে আমি কেমনে তাহার এত অনুগত হইয় পড়িলাম, তাহার কৈফিয়ৎ খুজিয়৷ পাইন। এসময়টা আমাদের বেশ মুখে কাটিয়া ছিল। ইতিমধ্যে সংবাদ পাইলাম, পরীক্ষাতে ঢাকা ডিভিসনে তৃতীয় স্থান অধিকার করিয়া ১৫ টাকা মাসিক Second grade scholarship পাইয়াছি। হেড, মাষ্টার মহাশয় ( গোবিন্দ বাবু) আনন্দিত হইয়া আমাকে একখানা অভিনন্দন ও আশীববাদ সূচক পত্র লিখিয়াছিলেন। তখন ইহা স্থির হইল, আমি ঢাকায় যাইয়া কলেজে পড়িব । টাঙ্গাইল গিয়া সেন মহাশয় ও মাতা বরদাসুন্দরীর হর্ষপ্লাবিত SAAAAAA AAMAeeAAA AAAAAS SSAAAASA SAASAASAASAASAASAAAS e*****^^