পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। tyసా দেবতার ) প্রসাদ খাইব । আমার জন্য ভোগের প্রসাদ অানাইয়া দেও।” - আমি এইগুলি তাহার প্রলাপোক্তি বলিয়া, মনে করিলাম। ধাইমা কিছু কিছু নাড়ী দেখিতে পারিতেন, তিনি দেখিয়া বলিলেন, “নাড়ীটা যেন কিছু বেশী চঞ্চল ও সবল বোধ হয়, হরি বিশ্বাস মহাশয়কে ও ডাক্তার বাবুকে আনিতে পাঠাও।” আমি লোক পাঠাইলাম। হরি বিশ্বাস মহাশয় তখনই আসিলেন, তিনি ভাল নাড়ী দেখিতে পারিতেন। তিনি নাড়ী দেখিয়া বলিলেন, “ইহার সকল কথামত কাৰ্য্য কর, ইনি যাহা বলিয়াছেন, তাহা ঠিক” । অারও কতিপয় ভদ্রলোক আসিয়া উপস্থিত হইলেন । র্তাহাদিগকে লক্ষ্য করিয়া বলিলেন, “আমার দেহ লইয়া যাইবার সময় তোমরা হরি সংকীৰ্ত্তন করিও, খোলকৰ্ত্তাল সংগ্রহ কর । আর আমাকে বংশাই নদীতীরে লইয়া গিয়া সৎকার করিও।” ঐযুক্ত তারকবাবুর ভগিনী ( আমার মাসীশাশুড়ী ঠাকুরাণী ) ‘গোবিন্দ রায়ের প্রসাদ অর্থাৎ ভাত, তরকারী পায়সাদি লইয়া আসিলেন। বাবা ছএকটা খাদ্য মুখে ছোয়াইলেন মাত্র। বলিলেন, “বেশ প্রসাদ খাইলাম, যেন অমৃত খাইলাম।” বেল প্রায় পাচটার সময় আমি বাবার শিয়রে বসিয়া, দাদা তাহার পায়ের নিকট । দাদাকে গোপাল নামে ডাকিয়া আমার দিকে চাহিলেন । ঠিক এই সময়ে দেখা গেল, তাহার চক্ষুর তারা উদ্ধ দিকে উঠিয়াছে। "হরি হরি’ বলিয়া সকলে তাহাকে বাহির করিলেন । উঠানে তাহার শয্যা রাখামাত্রই, দেহ হইতে প্রাণবায়ু আকাশে AAAAAA AAAA AAAA SAAAAA AA AAAA SAS A SAS SSAS SSAS