পাতা:ড্রপ্‌সির অর্থ কি?.djvu/২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

© এই কতিপয় অধ্যায়ে ভূপৃসির পুরাতন ক্ষুখার্থ কি না, এরং ইহার পুরাতন চিকিৎসা প্রণালী ও ঔষধ দি সেইরূপ কি না, তাহা নিরূপণার্থে বিশেষ মনোনিবেশ না করিয়া ইদানীন্তন মাইক্রেীসৃকোপ দ্বারা তদন্ত করতঃ এই বিষয়ের যথার্থ অবস্থা ও চিকিৎসা প্রণালীর কতদূর উন্নতি হইয়াছে এবং ভদ্বারা আমরা যে কি পর্য্যন্ত এই রোগের সম্যতা করিতে পারি তাছাই বিশেষরূপে ব্যক্ত করিব । জানা ব্যাধির মধ্যে একটা লক্ষণের প্রাদুর্ভাব দৃষ্টি হইলে যেই লক্ষণের স্থত, বৃদ্ধি ও কল তদন্ত করিলে বিশেষ লাভ হইবার সম্ভাবনা । যেহেতুক তম্বারা রোগের যথার্থ অবস্থা স্পষ্ট প্রকাশ পাইয়া রোগীর প্রাণনাশ হইবে কি না, তা । বিশেষ রূপে জ্ঞাত হওয়া যাইতে পারে। এই প্রস্তাবটা ভূপৃসি বিষয়ে বিশেষ উপযোগ্য । ইতিপূৰ্ব্বে চিকিৎসকের এই লক্ষণটা অর্থাৎ ড্রপলীৰে আদৌ পীড়া মধ্যে পরিগণিত করিতেন ; এবং বদ্ধ গহ্বর কিম্বা (Cellular tissue) সেলুলার টিসু মধ্যে জল সঞ্চয় হইলে, তাহার কারণ নিৰ্দ্ধারিত করণে অমনোযোগী থাকিয়া, এই ড্রপলী দুই কারণ হইতে উৎপন্ন বলিয়া সন্তুষ্ট থাকিতেন। প্রথম (Effusion) এফিউজনের বৃদ্ধি, দ্বিতীয় আচুষক শিরার ক্রিয়ার স্বল্পতা, আর (Absorbent) য়্যাবসৰ্ব্বেণ্ট কিম্বা (Wein) ভেইন্‌ এই লক্ষণের উৎপত্তির প্রধান কারণ হওয়াতে প্রতোক এফিউজনকে পৃথক পৃথক পীড়া বলিয়া গণনা করিতেন । প্রায় ৩০ বৎসরের মধ্যে অনেকশনেক বিখ্যাত লেখক মহা