পাতা:ঢাকার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২শ জঃ ] শাসন তন্ত্র । 8ፃ¢ বা দৌবারিকের পদ ছিল, ইছারা “প্ৰতীহার" নামে এবং ইহাদিগের অধ্যক্ষ “মহাপ্ৰতীহার” নামে অভিহিত হইত। নগর রক্ষক “প্রান্তপাল” নামে, গ্রামাধ্যক্ষ “গ্রামগতি"বা"গ্রামিক” নামে, দূত গলাগমিক” নামে, দ্রুতগামী দূত “অভিত্বর মান” নামে, দুর্গ রক্ষক “কোট্রপাল" নামে, ক্ষেত্র রক্ষক *ক্ষেত্রপ”নামে,পরিচিত হইত। ভাণ্ডার বা রাজকোষের ভার কোষপালের হস্তে গুস্ত ছিল। কণকাধ্যক্ষ “ভেরিক” নামে এবং এই শ্রেণীস্থ কৰ্ম্মচারী -গণের প্রধান “মহাভেল্লিক” নামে অভিহিত হইত। ফৌজদারী বিভাগের বিচারপতি “দগুনায়ক” নামে এবং এই বিভাগের সর্বপ্রধান বিচারপতি “মহাদগুনায়ক” নামে, কারাধ্যক্ষ “দণ্ডপাশিক” নামে, দস্থ্যতত্ত্বরাদির হস্ত হইতে উদ্ধারক কৰ্ম্মচারী, “চেীরোদ্ধরণিক” নামে অভিহিত হইত। রাজ্যমধ্যে শাস্তি রক্ষার্থ স্থানে স্থানে ২৭টি গজ, ২৭টি রথ, ৮১টি অখ, ১৩৫টি পদাতিক লইয়া এক একটি “গণ” সংগঠিত হইত। তাহদের অধ্যক্ষকে "গণস্থ” বলিত। এই শ্রেণীর সর্বপ্রধান কৰ্ম্মচারী “মহাগণস্থ” নামে পরিচিত হইত। রাজ্যের সুরক্ষা বিধানের জন্ত বিস্তৃতি অনুসারে ছই তিন, পাচ কিম্বা একশত গ্রামের মধ্যে উপযুক্ত একজন অধিনায়কের অধীনে একদল সৈন্ত সংস্থাপন পূৰ্ব্বক এক একটি গুল্ম” প্রতিষ্ঠিত হইত। তাহাদের অধ্যক্ষ “গোত্মিক” নামে অভিহিত হইত। নৌসেনার অধ্যক্ষকে “নাকাধ্যক্ষ" বলা হইত। স্থলযুদ্ধে ধিনি সৈন্ত চালনা করিতেন ভাষার পদের নাম “বৃহপতি" এবং এই শ্রেণীর কর্মচারী গণের প্রধান মহা পতি" নামে পরিচিত ছিল। সামন্তনিগেরওসৈঙ্গে । তত্ত্বাবধায়কের পদের নাম “মহাসামন্তাধিপতি" ছিল। প্রধান সেনাপতি “মহা সেনাপতি" বা “মহা বলাধ্যক্ষ” নামে অভিহিত হইত। ब्रांबाब्र श्णैौष्टानैौ पूब हहेरङ जगत्रयाणा रगिज़ cबाष श्रेउ । गामख রাজগণের অশ্বশুরোখিত ধুলিপটলে দিগন্তরাল সাচ্ছন্ন হইত। গঙ্গ