পাতা:ঢাকার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্রয়োদশ অধ্যায়। সমতট বঙ্গে বৌদ্ধধৰ্ম্ম । সাৰ্ধ সিহস্ৰ বৎসর পূৰ্ব্বে যখন হিংসা-বহুল বৈদিক-ধৰ্ম্মতত্ত্ব উপেক্ষিত হুইল গুস্ক ও কঠোর ক্রিয় কলাপে মাত্র পর্য্যবসিত হইতে ছিল, সেই সময়ে সমগ্র মানব জাতির কল্যাণ কামনায় ভগবান গৌতম বুদ্ধ কপিলবস্তু নগরে আবিভূর্ত হইয় অভিনব কৌশলে জরা মরণ সস্কুল সংসারে শান্তিময় নিষ্কাম নিৰ্ব্বাণ ধৰ্ম্ম প্রচার করিয়াছিলেন। এই ধৰ্ম্মমত অহিংসা ধৰ্ম্মবাদের উপর প্রতিষ্ঠিত; দয়, সৌভ্রাত্র, এক প্রাণতা ইহার মূলমন্ত্র। বুদ্ধদেবের মহা পরিনির্বাণের পর প্রথম "ধৰ্ম্মমহাসঙ্গতির" অধিবেশনের সময় रुहेरठहे उौञ्च शिशु भएशा छूश जस्थझांtद्रब्र ग्रहहै शहैद्र हिश। gरूमण বৌদ্ধ ধর্শ্বের কঠোর নিয়মের শাসনাধীনে থাকিয়া ধৰ্ম্মাচরণ করিতে প্রবৃত্ত হন। ইহাদিগের মতে বৌদ্ধ ভিক্ষুগণই সেই কঠোর বিধানের মধ্যে থাকিয়া মোক্ষলাভের একমাত্র অধিকারী ; কিন্তু তাহাদিগের এই ধৰ্ম্মমত জ্ঞানী এখং অজ্ঞানিদিগের মধ্যে সমভাবে কার্য্য করিয়া মোক্ষলাভের উপায় বিধান করিতে সমর্থ হয় নাই। মুতরাং এই ধৰ্ম্ম মত কতকটা অনুদার ও সঙ্কীর্ণ হইয়া পড়িয়াছিল। অপর সম্প্রদায় সমগ্র মানব জাতির মুক্তির পথ সুগম করিয়া দিয়াছিল। সৰ্ব্বজীবে দয়া ও সৰ্ব্বসাধারণের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহানুভূতি প্রদর্শন ইহাদিগের বাদরূপে নির্দিষ্ট হইছিল। ইহাদিগের মতে কেবলমাত্র আরাধনা দ্বারাই অতি সহজে এবং অতি ত্বরায় বোধিসত্ব হইয়া মুক্তিলাভ করিতে পারা যায়। এজন্তই এই সম্প্রদায় এদেশে সৰ্ব্বোপরি প্রাধান্ত লাভ করিতে সমর্থ হইয়াছিল। ইহারা “মহাযান” সম্প্রদায় নামে পরিচিত