পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ অঃ ] धोंड ! Rఫి इब्रि- कूएलब्र भान-थरे भाग जमनाब गवडण छूमि शि প্রবাহিত হইয়া কালীগঙ্গা নদীর সহিত ইছামতী নদীর সংযোগ সাধন করিয়াছে। এই খালট প্রায় শুষ্ক হইয়া যাওয়ায় জমস অঞ্চলের কৃষিজীবি লোকের যথেষ্ট ক্ষতি হইয়াছে। চুড়াইনের খাল–গালিমপুর গোবিন্দপুরের খাল— ইছামতী নদী হইতে বাহির হইয়া আইরল বিলে পড়িয়াছে। এই খাল দিয়া বিক্রমপুরস্থ শ্ৰীনগর, হাসার, ষোলঘর প্রভৃতি স্থানে যাতায়াত করিতে পারা যায়। বর্ষাকালে এই খালপথে পদ্মা নদী পৰ্য্যস্ত অগ্রসর হওয়া চলে। বর্তমান সময়ে ফাঙ্কন চৈত্র মাসে এই शांबी ७क झट्टेग्न झांग्न । কিরঞ্জির খাল –এই খালট আয়তনে ক্ষুদ্র হইলেও ইহাতে বারমাস জল থাকে। কিরঞ্জি গ্রাম হইতে ভূড়াখালী পর্য্যন্ত নৌক৷ পথে সকল সময়েই যাতায়াত করিতে পারা যায়। ভাসননের খাল-কালীগঙ্গা নদী হইতে উৎপত্তি হইয়া চাইরগ৷ নদী পৰ্য্যস্ত এই খালট বিস্তৃত। ভুরা খালী—এই খালটা খুব প্রশস্ত। কালীগঙ্গ৷ হইতে আরম্ভ করিয়া সাতরাখালী পর্য্যন্ত এই খালে বারমাল জলথাকে। এই জেলার কয়েকট:প্রধান গালের সংস্কার করা নিতান্ত আবশ্বক হইয়া পড়িয়াছে। তাহাতে এক দিকে যেমন যাতায়াত ও অন্তৰ্ব্বাণিজ্যের সুবিধা হইবে তেমন আবার দেশের স্বাস্থ্যোন্নতির পক্ষেও যথেষ্ট সাহায্য করিবে সন্দেহ নাই । আমাদিগের বিবেচনায় তালতলার খাল ও হরিশকুলের খালের সংস্কার এবং প্রাচীন ইছামতী নদীর পঙ্কোদ্ধার করিলে অনেক সুবিধা হইতে পারে। তালতলার খালে এখন বার মাস নৌকা চলাচল করিতে পারে না। এজন্য ফরিদপুর ও বরিশাল