পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

δόe চাকার ইতিহাস। t ૧૭ निद्रांज जdशह१ मांtन cब्राद्र श्ञ ; फ़ज यांtगहे अंछ छै९गद्र इहेका থাকে। শিলাবৃষ্টি পিয়াজের অনিষ্টকারক। স্বজন্মার বৎসরে প্রতি বিধায় ৫•9 মণ শস্ত জন্মে ; কিন্তু সচরাচর ৩•/ মণের অধিক প্রতি বিধায় প্রায়ই জন্মে না। ब्रश्न-हेशंबउँौ नौठोरब कब्रिमश्नरबह गब्रिकट अछूब ब्रश्न উৎপন্ন হুইয়া থাকে। যে জীতে বর্ষাকালে আউস ধান্ত জন্মে তথায়ই সাধারণতঃ রক্ষন উৎপাদন করা হয় । কাৰ্ত্তিক মাসে আউল ধাঙ্কের খড় মাঠে পুড়িম্বা ফেলিতে হয়, পরে ঐ ক্ষেত্র পুনঃ পুন: কর্ষণ করিয়া রমুন রোরার উপযোগী করিম্ভে হয়। চারা ৬ ইঞ্চি পরিমাণ বড় হইলেই প্রথমে নিড়াইয়া দেওয়া আবশুক। বৃষ্টির জলে গোড়ার মাটি শক্ত হইয়া গেলে পিয়াজের স্তায় ইহার গোড়াও খুড়িয়া দিতে হয়। কান্তিক মাসে রোয়া হয়, এবং চৈত্র মাসেই রমুন জন্মে। সাধারণতঃ প্রতি বিঘায় ৯ •/ মৃণ রমুন উৎপন্ন হইয়া থাকে। কচু-চতুৰ্ব্বি প্রকারের কচু এই জেলা উৎপর হুইগ থাকে ; তন্মধ্যে নারিকেলি কচুই সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট বলিয়া পরিগণিত। ধে মৃত্তিকায় উদ্ভিজ্জ পদার্থের সংমিশ্রণ আছে এবং যে মৃত্তিক শৈতাও বিশিষ্ট তাহাতে প্রচুর পরিমাণে কচু জন্সিয়া থাকে। এজন্তুষ্ট, ঝিলের কিনারায়, নদীর পরিত্যক্ত প্রাচীন খাতে, এবং যে সমুদয় পুষ্করিণী উদ্ভিজ্জ পদার্থ উৎপাদন হেতু ভরিয়া গিয়াছে তথায় কচুর উৎপত্তি বছল পরিমাণে দৃষ্টিগোচর হয় । অগ্রন্থায়ণে কচু লাগাইলে শ্রাবণ মাসেই উছা উৎপন্ন হর । কলা-এই জেলার প্রায় সৰ্ব্বত্রই কদলী জন্ধিয়া থাকে কিন্তু রামপাল এবং ভৱিষ্টৰী কতিপয় স্থানের কালীই বঙ্গের