পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

סוכי করেন। ইহাদিগের মধ্যে দানেশ খী নামক একবাক্তি বিশেষ প্রসিদ্ধ ছিলেন। ইহার নামানুসারেই এই স্থান দানেস্তা নগর অাখ্যা প্রাপ্ত হয়। অদ্যাপি বুতুনী গ্রামের দক্ষিণে গ্রামের সংলগ্ন যে একটা বড় হালট আছে উহা দানেস্তানগরের হালট বলিয়া কথিত হয়। ঐ সময়ে এখানে একটা বন্দর ছিল । মোসলমানগণ গ্রামের কেৰ্ম্মস্থল “সাহেব জাদম” বাগবাড়ী ও বর্তমান লেখুরী পাড়ায় বাস করিলেন। ইহাদের একটী পাকা মসজিদ ছিল, বর্তমানে উst ধ্বংস প্রাপ্ত হইয়াছে। অদ্যাপি ঐ মসজিদের ইষ্টকস্তপ ভূগর্ভে পরিলক্ষিত হইয় থাকে। উহা মসজিদ ভিটী বলিয়া উক্ত হয় ঐ ভিটতে যে একখণ্ড প্রস্তর আছে তাহা “গাজীর পাট” বলিয়া পরিচিত। সন্নিকটে গাজীর দরগ ছিল। মৃত্তিক খনন করিলে আজও এই স্থানে ইষ্টকরাশি প্রাপ্ত হওয়া যায়। বুতুনী গ্রামের দক্ষিণ পশ্চিম কোণে একটা বড় “কুম” ছিল। উহ ক্রুমে ভরাট হইয় প্রকাও গড়ে পরিণত হইয়াছে। এষ্ট গড় "ভূতের গড়" বলিয়া প্রসিদ্ধ। কলাকোপা গ্রামে মহাত্মা দাতা খেলারামের বাসস্থান ছিল। খেলারামের নিৰ্ম্মিত নবরত্ব ও দর্থিক এখনও বিদ্যমান আছে। এখানে ক্ষেপারাণীর আখড়। বলিয়া বাউল-সম্প্রদায়ের একটা আখড়া আছে। সাধুতা দ্বারা ক্ষেপারাণী বিশেষ প্রসিদ্ধ লাভ रुब्रिग्नांछ्शि ! যন্ত্রাইল গ্রামে মাঘী সপ্তমীর দিন একটী মেলার অধিবেশন হয়। এখানে প্রতিবৎসর ১লা আশ্বিন তারিখে নদীগর্ভে যে নৌকায় বাটচ হুইয়া থাকে তাত দর্শন যোগ্য। পাঠানকান্দির তারাবাড়ীর মঠ ও মসজিদ, জয় কৃষ্ণপুরের অভয়াচরণ বন্ধর মঠ, বাগমারার কৃষ্ণমোচন সাহার মঠ, ধাইল জয়কৃষ্ণ ঘোষের