পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/২৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২শ অঃ ] শিল্প । مَه ذ ঙাহার ক্রমে ধ্বংশের পথে অগ্রসর হইতেছে। অধিক ধি, শক্তিশালী ইংলণ্ডও ক্রমশঃ অবাধ বাণিজ্যের মায়া কাটাইতেছেন এবং কয়েক বৎসরের মধ্যেই বিলাতি দ্রব্যের বিক্রয়ার্থ অন্ততঃ বিলাতের বাঙ্গার রক্ষা করিবার উদেশে তাহাকে পূর্ণ মাত্রায় রক্ষণী-নীতির অলবন্ধন করিতে হইবে । আমরা বৈদেশিক দ্রবোর মাশুল কম করিয়া ক্ষয়গ্ৰস্ত রোগীর ন্তায় মৃত্যু মুখে পতিত হইতেছি । এষ্ট বলিয়া প্রিন্স বিসমার্ক জৰ্ম্মানী দেশে অবাধ বাণিজ্যের বিলোপ সাধন করিয়াছিলেন । আজি জাৰ্ম্মানীর শিল্প ও বাণিজ্য তাহার অভিজ্ঞতা ও দূর দর্শিতার মমি কীৰ্ত্তন করিতেছে। ইংলণ্ডের সম্বন্ধেও তাহার ভবিষ্যদ্বানী প্রায় সফল হইয়াছে। কারণ, এক্ষণে বিলাতের একটা প্রধান রাজনীতিক দল অবাধ বাণিজ্যের বিলোপ সাধন করিতে বন্ধ পরিকর হইয়াছেন। ভারতীয় শিল্পের বর্তমান অবস্থাতেও যে অবাধ বাণিজ্যের সঙ্কোচ নিতান্ত আধগুক, একথা অভিজ্ঞ ব্যক্তি মাত্রেই স্বীকার করেন। ভূত পূৰ্ব্ব বড়লাট লর্ডমিন্টে বলিয়াছেন “বৈদেশিক পণ্যের আমদানীর গতি প্রতিহত করিতে ন! পারিলে ভারতের শিল্পোন্নতি হইবে না”। বিলাতের শিল্প ও শিল্লির স্বার্থের দামে ভারতীয় শিল্পের উন্নতি একরূপ অসম্ভব হইয়াছে। পূৰ্ব্বে মঞ্চেষ্টরের কার্পসে জাত দ্রব্যের डेश्रव्र श्रृङकब्र ८९ प्लाको उक श्रामाग्न कब श्हेठ ; किस्त्र रूग ওয়ালাদিগের আপত্তিতে ঐ গুপ্ত কমাইয়। ৩৯ টাকা করা চইল এবং সঙ্গে সঙ্গে ভারতজাত কার্পাস দ্রব্যের উপরে ঐ পরিমাণে कुत्रिकद्र दनिण । গুপ্ত নীতির সংস্কার ব্যতীত ভারতীয় শিল্পের উন্নতির সম্ভাবন নাই। কিন্তু এই বিষয়ে ভারত গবৰ্ণমেণ্টের হস্ত পদ আবদ্ধ।