পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>ノo মঠ, নবাবগঞ্জের ব্রজসুন্দর বাবুর মঠ প্ৰসিদ্ধ। মামুদপুরের মঠ পদ্মাগর্ভে বিলীন হইয়া গিয়াছে। পারজোয়ারের অন্তর্গত পূবদী গ্রামের ঝুলন প্রসিদ্ধ। ভাওয়ালের অন্তর্গত রাজাবাড়ী নামক স্থানে, "চাড়াল রাজার” বাড়ীর অনতিদূরে অবস্থিত “মোগগীর মঠ” ট প্রতাপ ও প্রসরের মহাপ্রতাপশালিনী সহোদর মোগগীর নাম সজীব রাখিয়াছে । চৌরাগ্রামে গাজী বংশীয় পালোয়ান সাহ ও কায়েম সাহের সমাধি অস্থাপি পরিলক্ষিত হইয়া থাকে । এই শেষোক্ত সমাধির সন্নিকটে এখনও একটা ধ্বংসমুখে পতিত প্রাচীন মসজিদ বিগুণান আছে। মসজিদের এক মাইল পশ্চিম দিকে আর একটা প্রাচীর-বেষ্টিত সমাধি মন্দির আছে। লাক্ষা নদীর সমীপবর্তী বালি গা নামক স্থানের সান্নিধ্যে মাতার গাজীর পিতা বাহাদুর গাজীর নিৰ্ম্মিত একট সুন্দর মসজিদ বিদ্যমান ছিল। উহা ধ্বংসমুখে পতিত হওয়ায় তৎসংলগ্ন প্রস্তর ফলকখানা অতি যত্বে রক্ষিত হইতেছে। ভাওয়ালের অন্তর্গত টেপীর বাড়ী নামক স্থানে একট প্রাচীন বাড়ীর ভগ্নাবশেষ ও প্রকাও একটা দীর্ষিকা দৃষ্ট হইয়া থাকে। কেওয়া গ্রামে ও একটা ভগ্ন মঠ ও প্রাচীন বাড়ীর ভগ্নাবশেষ বিদ্যমান রহিয়াছে। গঙ্গারগলা নামক স্থানে অনেক ইষ্টকস্ত,প বিস্তুখন আছে, উহা এত উচ্চ যে দেখিলে একটী মঠের ন্তায় অনুমিত হয়। সুবৰ্ণ গ্রামে বাস্তু ভূমির বাহুল্য পরিলক্ষিত হয় থাকে। পঞ্চমী ঘাটের উত্তর হইতে মহ জুমপুর পর্য্যন্ত এবং মহেশ্বরদীর অনেকানেক স্থানে বাধোপযোগী পতিত বাস্তু ভূমি সমূহ দেখিলে সহজেই উপলব্ধি হইয় থাকে যে ঐ সকল স্থান পুরাকালে সমৃদ্ধিশালী বহু লোক-সমাকীর্ণ জনপদ ছিল। এই সকল পতিত স্থানের মধ্যে প্রায়ই দীধি পুষ্করিণী