পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ه ليوا لا পিতৃ বিয়োগের ফলে সংসারের গুরু ভার ভীষণ অশনি পাতের দ্যায় আমার মন্তকে পতিত হয়। কিয়ৎকাল পরে মাতৃপ্রতিম ধাত্রী মাতার বিয়োগ এবং পরম স্নেহশীল জ্যেষ্ঠতান্ত মহাশয়ের পরলোক গমন এই দুইটী বিপৎ পাতে আমার হৃদয়-তন্ত্রী একেবারে ছিন্ন হইয়৷ যায়। এই সময়ে দরিদ্র্যের ভীষণ পীড়নে একান্ত ক্লিষ্ট হইয়া সাহিত্য চর্চায় একেবারে জলাঞ্জলী দিতে হয়। ইহার অব্যবহিত পরে বিক্রম পুরের ইতিহাস-প্রণেতা স্থলেখক ত্রযুক্ত যোগেন্দ্রনাথ গুপ্ত ও আমার সোর-প্রতিম প্রিয়মুহৃং ঐযুক্ত দক্ষিণারঞ্জন মিত্রমজুমদার মহাশয়ের সহিত কলিকাতায় পুনরার সাক্ষাৎ হয়। ইহারা উভয়েই এইবিষয়ে পুনরায় হস্তক্ষেপ করিবার জন্ত পুনঃ পুনঃ অনুরোধ করিতে থাকেন। তঁহাদের সাদর আহবান আমি আর উপেক্ষা করিতে পারিলাম না। সুতরাং ১৩১৭ সনের অগ্রহায়ণ মাস হইতেই আমার দশবর্ষ-ব্যাপি আরাধনার ফল পুস্তকাকারে একত্র গ্রথিত করিবার জন্ত সচেষ্ট হই । এই সময়ে পূৰ্ব্ববঙ্গের প্রবীণ ঐতিহাসিক আমার খুল্লতাত ত্রযুক্ত আনন্দনাথ রায় মহাশয়ের দৃষ্টান্ত আমার নিকটে ভাঙ্কিতবৎ কার্যকরী হইয়াছিল। বিবিধ বিপৎপাতের মধ্যেও জরাজীর্ণ দেহ লইয়। খুল্লতাত মহাশয় যেরূপ ৰিপুগ উষ্ঠমে তদীয় “বারভূঞা” ও “ফরিদপুরের ইতিহাস” প্রণাল করিতেছিলেন, তাহ বাস্তবিকই যুদ্ধকেরও অনুকরণীয়। তিনি সৰ্ব্বদাই আমাকে সাহিত্য চর্চার উৎসাহিত করিয়া আসিতেছেন। বস্তুতঃ এই গ্রন্থ প্রণয়ন কালে আমি তাঙ্কার নিকট হইতে যেরূপ উৎসাহ ও সাহায্য প্রাপ্ত হইয়াছি তাহা ভাষার প্রকাশ করিবার ক্ষমতা আমার নাই। তিনি প্রায়ই বলিয়া থাকেন, “তুমি স্বেরূপ বিরাট ব্যাপারে হস্তক্ষেপ कब्रिग्रांह, ऊांशदङ डेशं जलग्न इहेवांज़ नभग्न *रींलु छौदिङ १ोक्विांद्र প্রত্যাশা করি না ; তবে অন্ততঃ উন্থার প্রথম খণ্ড প্রকাশিত হইয়াছে,