পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/৩৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩২৪ ঢাকার ইতিহাস। [*ष ५ः ব্ৰহ্মপুত্রতীরে লাঙ্গলবন্ধে এই সময়ে একমাসকালপর্য্যন্ত অনেক ধৰ্ম্মপ্রাণ হিন্দু তীর্থবাসও করিয়া থাকেন। লাঙ্গলবন্ধের জয়কালী জাগ্রত দেবতা । লাঙ্গলবন্ধের ন্যায় পঞ্চমীঘাটেও বাসস্তী অষ্টমীতে তীর্থরাজ ব্ৰহ্মপুত্রে অবগাহন করিবার জন্য অসংখ্য যাত্রীর সমাগম হয়। কথিত আছে যুধিষ্ঠি, রাদি পঞ্চপাণ্ডব বনবাসকালে লৌহিত্যতীর্থ সন্দর্শনার্থে এখানে আগমন করেন। তাহার যেস্থানে স্নান ও তৰ্পণাদি করিয়াছিলেন, তাহা পঞ্চপাণ্ডবের এতদঞ্চলে আগমনের স্মৃতিস্বরূপ পঞ্চমীঘাট বলিয়া অভিহিত হইয়াছে। আজও যাত্রীগণ আগমনপূৰ্ব্বক তত্তংস্থান দর্শন ও তথায় স্নানতৰ্পণাদি করিয়া থাকে। বস্তুতঃ লাঙ্গলবন্ধের দ্যায় পঞ্চমঘাটও পবিত্র তীর্থস্থান। শিমুলিয়া তীর্থঘাট—বংণী নদীর তীরবর্তী শিমুলিয়া গ্রামে একট তীর্থঘাট আছে ; তথায় অশোকাষ্টমী উপলক্ষে বহু নরনারী সমবেত হইয়া তীর্থস্নান করিয়া পবিত্রতা লাভ করে। কথিত আছে, ভক্ত রামজীবন দ্বিজপঞ্চকেয়ু সাহায্যে tyযশোমাধব গ্রিন্থ আনয়ন করিবার সময়ে এই স্থানে কিয়ংকাল বিশ্রাম করিয়া wযশোমাধবের স্নানকাৰ্য্য ও অর্চনাদি সমাধা করিয়াছিলেন। yযশোমাধবের সংশ্ৰবহেতু এই স্থান তদবধি তীর্থস্থানে পরিণত হইয়াছে। এই অতীত স্মৃতিটুকু একটা মেলার অধিবেশন দ্বারা অস্থাপি জনসাধারণের নিকটে জাগরূক রছিয়াছে। আজ পর্য্যন্তও প্রতি বৎসয় অশোকাষ্টমীর স্বান উপলক্ষে এই স্থানে একটী মেলা জমিয়া থাকে। হীরা নদীতীর্থ—কেইল ও জয়পুরায় 'মধ্যবর্তী হীরা নদীতে চৈত্রবাঙ্কণী উপলক্ষে বছহিলুনরনারী তীর্ধমান করিয়া পৰিত্ৰত