পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/৫১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৩শ অঃ ] দেবালয়াদি । இே. একটা স্থান বুরুজের টেক বলিয়া পরিচিত, এই স্থানে রায়মহাশাদিগের সান্ত্রী প্রহরী সৰ্ব্বদ নিযুক্ত থাকিত। শিকারীপাড়ার কালী ও গোপাল-বিগ্রহ। শিকারী পাড়ার ঘোঘমহাশয়দিগের স্থাপিত কালী ও গোপালবিগ্ৰহ জাগ্ৰং। প্রতিদিন দেবভোগের জন্ত যাহা প্রদত্ত হয় তাঙ্কাদ্বারাই ইহার অতিথি সৎকার করিয়া থাকেন। দৈনিক অতিথির সংখ্যাও কম হয় না । ঘোষমহাশয়দিগের সুব্যবস্থায় দেবকাৰ্য্য অতি মুচারুরূপেষ্ট সম্পন্ন झहेtठाछ । গোবিন্দপুরের লক্ষ্মীনারায়ণ। গোবিন্দপুরের চৌধুরী মহাশদিগের প্রতিষ্ঠিত লক্ষ্মীনারায়ণ নবাবগঞ্জ থানার মধ্যে সবিশেষ প্রসিদ্ধ। লক্ষ্মীনারায়ণের পুষ্পযাত্রা, রথযাত্রা, বৃন্ন, জন্মাষ্টমী, দ্বীপ, রাস, দোলযাত্রা ও বারুণীয়ান ইত্যাদি হইয়৷ থাকে। ঠাকুরসেবার জন্য দেবোত্তর জমা নির্দিষ্ট আছে। দৈনিক আতপতগুলের মিষ্টা ভোগের ব্যবস্থা আছে। নিকটবৰ্ত্তী জনসাধারণ দেবতার উদ্দেশ্যে মানত করিয়া এখানে ভোগ দিয়া থাকে। চৌধুরী মহাশদিগের পূর্বপুরুষ জগৎজীবন রায় কর্তৃক এই বিগ্রগদি স্থাপিত চয়। জগৎজীবন জাঙ্গাঙ্গীৰ বাদশাঙ্গের আমলে জীবিত ছিলেন। জাহাঙ্গীর ও শাহ আলম বাদশাচের চান্তের পাঞ্জার আলতা বিমিশ্রিত ছাপযুক্ত সনা ১২৫৫ সালের গৃহদাহে বিনষ্ট হইবা গিছে। গোবিন্দপুরের রাজরাজেশ্বর ও রাধাবল্লভ। - দশশালা বন্দোবস্তের সময়ে এই গ্রামের হরেকৃষ্ণ রায় কোম্পানীর দেওয়ান পদে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। তিনিষ্ট এই বিগ্রগরের স্থাপতি ।