পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/১১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Qršş vee «SV gess sss as = LS LS qqSSqSSLLLSSLSLSLSSSLS LSLSLSLSSSLSSSMSSSLSLS S LSLSLSLLSLLqSLLLS যে পৃথিবীতে জয়যুক্ত হয় ইহাতেও সকলের আস্থা আছে, কিন্তু সকলে তঁহাকে আত্মার মধ্যে উপলব্ধি করিতে পারে না ; তঁাহার সহিত মনুষ্য যে যোগসূত্রে আবদ্ধ একথা সকলের অন্তরে স্থান পায় না । বস্তুতঃ ইহা ধৰ্ম্মের ভাব নহে। যতক্ষণ না ঈশ্বরকে সত্যবস্তু জানিয়া ভঁাহাকে অন্তরে উপলব্ধি করি, আমাদের চরিত্র ও ব্যবহার তাহার অনুগত করি, ততক্ষণ তাহা ধৰ্ম্ম নহে। ধৰ্ম্মের ভিতরে ভালও থাকিতে পারে, মন্দও থাকিতে পারে, এবং ভাল BYS uDDDBDS StgDB S S KGDDS KLBBS ঈশ্বরের সম্বন্ধে বিভিন্ন মানুষ্যের বা বিভিন্ন জাতির যে বিভিন্ন ধারণ তাহাই ধৰ্ম্মের বিভিন্ন মূৰ্ত্তি। কেহ বা ঈশ্বরকে পরম বন্ধু জানিয়া ভঁাহাকে অন্তরের প্রীতি দান করেন, এই খানেই ধৰ্ম্ম পবিত্রতা ও পরমানন্দের উৎস। কেহ বা ঈশ্বরকে ভয় করে, কেহ বা তঁহার মঙ্গলভাব অনুভব করিতে পারে না, কেহ বা তঁহার নামে ভয়ে প্ৰকম্পিত হয়, এইখানে ধৰ্ম্ম অশান্তি ७ ठू°ॉऊिद्र स्त्राव्नम्र । স্থূলতঃ, ধরিতে হইলে ধৰ্ম্ম দুই প্রকারের, এক প্রেমের ধৰ্ম্ম, অন্য ভয়ের ধৰ্ম্ম । ভয়ের ধৰ্ম্ম অপেক্ষা প্রেমের ধৰ্ম্ম যে শ্ৰেষ্ঠতর, তাহা বলা বাহুল্য মাত্র। সকল ধৰ্ম্মেরই ভিতরে ঈশ্বরতত্ত্ব আলোচিত হয়। ঈশ্বরের সম্বন্ধে যার যেরূপ ধারণা, তাহার হৃদয়ের ভাব ঈশ্বরের দিকে ঠিক সেইভাবে সমুত্থিত হয়। সেই কারণে কেহ বা ঈশ্বরকে প্রীতির চক্ষে নিরীক্ষণ করে, কেহ বা ভয়ে বিচলিত হয়, কেহ বা ঈশ্বর সম্বন্ধে উদাসীন অর্থাৎ তাহার উপাসনার সার্থকতা স্বীকার করেন। কিন্তু ঈশ্বরের অস্তিত্ত্বে বিশ্বাস জাতিমাত্রেরই মধ্যে সাধারণ। কোন জাতিই সভ্যতার উচ্চ শিখরে আরোহণ ধর্মের আদর্শ SSÖ LTTLLLLSSSLSLSS SS SSMTrBLSS C C f en Np করিতে পারে না, যদি তাহদের মধ্যে ধৰ্ম্ম ভাব নাথাকে। কিছুকাল পূর্বে অনেকের এই ভ্ৰান্ত ধারণ ছিল যে নিতান্ত অসভ্য জাতির মধ্যে ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস নাই । কিন্তু সে মত বিপৰ্য্যস্ত হইয়া গিয়াছে । DBDuDDS gODLDD SY BBY SE BDD মাত্রেরই ভিতরে ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস জাগিয়া রহিয়াছে। সে বিশ্বাস মনুষ্যমাত্রেরই যার পর নাই স্বাভাবিক । মনুষ্য মাত্রেরই छ् क्षुद्र° २य्क्ष । ধৰ্ম্ম ভাবের উৎপত্তি সম্বন্ধে বহুকাল DBDBBD DBBD mu S DDBDLYS S BDBDBD বিগত শতাব্দীতে এতৎ সম্বন্ধে যেরূপ গবেষণা চলিয়াছে তাহ বাস্তবিকই উল্লেখযোগ্য। থিওডোর পার্কার বলেন যে ঈশ্বরে বিশ্বাস মনুষ্যের অন্তনিহিতবৃত্তি-প্ৰসুত, ইহা তাহার মনের চতুর্থ বৃত্তি। যেমন DBDBDS DBDBD BDLLzSDDBDB DBBD আছে, প্ৰেম আছে, তেমনি তাহার ঈশ্বরে - বিশ্বাস আছে। ইহা কোন কষ্টসাধ্য সিদ্ধান্ত বা মীমাংসার ফল নয়,কিন্তু ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস মনুষ্যের প্রকৃতি-সিদ্ধ । সে যাহা কিছু চারিদিকে নিরীক্ষণ করে তৎসমস্তই তাহাকে ঈশ্বরের সম্বন্ধে বোধ দেয়, যাহা কিছু দেখে বুঝে সকলই স্বৰ্ষট, তাহার ভিতরে নিয়ম রহিয়াছে, শৃঙ্খলা রহিয়াছে, সকলই শাসনাধীন কোথা ও বিন্দুমাত্ৰ বিশৃঙ্খলতা নাই, সকলের ভিতরে উদ্দেশ্য ও অভিপ্ৰায় রহিয়াছে ; সহজেই বুবিীতে পারে যে অবশ্যই এক জন নিয়ন্তা রহিয়া‘ছেন-যন্ত্রী রহিয়াছেন-উদ্দেশ্যবান পুরুষ রহিয়াছেন, র্যাহার এই সমুদয় স্বষ্টি,যিনি আমা অপেক্ষা জ্ঞানে শক্তিতে অনন্তগুণে শ্রেষ্ঠ । এই যে কাৰ্য্যকারণ সম্বন্ধবোধ ইহা মনু • য্যের নিত্য ও স্বাভাবিক । সে যতই দেখে, Iঅপরিবর্তনীয় শৃঙ্খলা দেখিতে পায়, একই