পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/১১৬

কাৰ্য্য করিতেছে । আরও বুঝে, র্যাহার এই— श्छे, गैंब्रि (qई श्रृंअला, ऊँछिांद्र शुङ्ग नाश्; झु८श्रुद्ध व्Jांश व्ङांद्र छांद्म •९७°क्रीव्र ग्रांश তঁহার বিনাশ নাই, পরিবর্তন নাই। তিনি অক্লান্ত ও অশ্রান্ত ভাবে একই নিয়মে একই ভাবে এই বিশ্বযন্ত্র চালাইতেছেন। একাকীই । তিনি রহিয়াছেন, কেহ তঁহার সহকারী DDDSB DDB BgBDBDBBB DDB S DBDDBDS পরিবর্তন থাকিলে জগতে এই অপরিাবর্তনীয়তা সম্ভব হইত না, অব্যভিচারী নিয়ম থাকিতে পারিত না । মনুষ্য ক্রমে জ্ঞানের বিকাশ ও পুষ্টির সঙ্গে সঙ্গে বুঝিতে থাকে যে ঈশ্বর তাহার অন্তরের ভাব জানিতেছেন, সে যাহা কিছু চিন্তা করে অন্তরে যাহা কিছু গোপনে পোষণ করে ঈশ্বর সকলই দেখিতেছেন । র্তাহার দৃষ্টির বহির্ভূত হইবার কোন উপায় নাই । সে তাহার প্রতিবেশীকে বঞ্চনা করিতে সাহস করে না, ভয় হয় ঈশ্বরের দৃষ্টি সে এড়াইতে পরিবে না । তাহার হিতাহিত জ্ঞান প্ৰস্ফটিত হইয় তাহাকে আদেশ করে-বলিয়া দিতে থাকে যে গাঁহিত কৰ্ম্ম আচরণ করিও না, ঈশ্বরের দৃষ্টিতে নিস্পাপ থাকিতে চেষটা কর । এই ভাবেই ধৰ্ম্মের বীজ ন্যায়ের বীজ অঙ্কুরিত হইতে থাকে। তাহার জ্ঞান ও নৈতিক-প্রকৃতি ধৰ্ম্মভাবের সহায় হয় । সে বুঝে যে ঈশ্বর ধৰ্ম্মের সহায়, ন্যায়।কাৰ্য্যানুষ্ঠানে তাহার ९नश् िडिी । সে ক্রমে দেখে যে ঈশ্বর সকলের মধ্যে আনন্দ বিধান করিতেছেন, সকলের সকল অভাব বিমোচন করিতেছেন, তিনি সকলের বন্ধু, সকলের অন্ন-দাতা, সকলের পিতা মাতা ও আশ্রয়। এইরূপে ক্ৰমে । তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা নিয়ম একই প্ৰণালী অবিরাম বাহ্যজগতে | अख्cब्रन्न छिङCन्न श्रेश्वरब्रह्न अछि इङछङान्न | >4亨丽,8四怀 বিকাশ । কিন্তু পরীক্ষণেই যখন সে দেখে যে ঝটিকা ও ঘূর্ণবৰ্ত্ত আসিয়া মনুষ্যকে নিৰ্ম্মল করিতেছে, দুর্ভিক্ষ জনসমাজকে নিপীড়িত করিতেছে, ব্যাধি ও মৃতু্য আসিয়া সকলকে গ্ৰাস করিতেছে, তখন সে আপনার ক্ষুদ্রख्वाहन झेश्द्रद्र कझellद्ध जट्रिड ऊँीक्षाद्ध झटভাবের সমন্বয় করিয়া উঠিতে পারে না ; মনে করে যে অকল্যাণের বুঝি স্বতন্ত্র দেবতা আছেন, যিনি মানুষ্যের সুখ-শান্তির প্রতি বিমুখ ; জীব জন্তুকে বিপদে নিক্ষেপ করাই র্যার কাৰ্য্য, যিনি কেবলই বিপদ প্রেরণ করেন । তখন মনুষ্য ভয়ে এই শেষোক্ত । দেবতার তৃপ্তিসাধনের জন্য অগ্রসর হয়, বিভিন্ন রূপ বলি প্ৰদান করিয়া তাহাকে পরিতুষ্ট করিতে যায় । ক্ৰমে সে দয়াল ঈশ্বরকে ভুলিয়া যায়, বিপদ প্রেরণকারী উপদেবতার শরণাপন্ন হয়। প্ৰেমময় ঈশ্বর যে তাহার নিকট বলি চাহেন না, তিনি উৎকোচের, প্রার্থী নহেন, তিনি যে বন্ধু তিনি যে পিতা, একথা সে বিস্মৃতি হইতে থাকে। ধৰ্ম্মের ভিতরে এই ভাবে এই দুই বিভিন্ন মূৰ্ত্তি জাগিয়া উঠে। উভয় ধৰ্ম্মই ঈশ্বরের অস্তিত্ব ঘোষণা করে, এই দুইই ধৰ্ম্ম বটে, কিন্তু একটি সৎ, আর একটি অসৎ বা ভ্ৰান্ত, একটি প্রেমের ধৰ্ম্ম, অন্যটি ভয়ের ধৰ্ম্ম । সংক্ষেপে বলিতে গেলে প্রোমের ধৰ্ম্ম মনুষ্যের অন্তরকে ও চরিত্রকে পরিশুদ্ধ করে, ভয়ের ধৰ্ম্ম শাস্তির ভয় দেখাইয়া ধৰ্ম্মের দিকে লোককে আকর্ষণ করে ; KEDB BDDY DDBDB DBOBBDB SBDuSDL DBS ধৰ্ম্মের অনুগত হইতে যায়। কিন্তু প্ৰকৃত, ধৰ্ম্ম শাস্তি ও পুরস্কার নিরপেক্ষ ; দুঃখই হউক আর সুখই হউক সে দিকে না তাকাইয়া প্ৰকৃত ধাৰ্ম্মিক ধৰ্ম্মকে চায় ঈশ্বরকে চায় । , ভয়ের ধৰ্ম্ম মানুষকে পাপানুষ্ঠানে ভাবী শাস্তির ভয় দেখায়, পুণ্যকৰ্ম্মানুষ্ঠানে পুরস্কার