পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/১৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

388 আমাদের ক্ষুদ্র কৰ্ম্মশালাগুলিই কেবল অপচয়, লাভক্ষতি, এবং দুঃখদৈন্যে পূর্ণ। যে বিরাট কৰ্ম্মশালায় সহস্ৰ সুৰ্য্যোপম জ্যোতিষ্ক হইতে আরম্ভ করিয়া অতিসূক্ষম জীবাণু পৰ্য্যন্ত ছোটবড় সকল বস্তুরই স্বষ্টি চলিতেছে, তাহাতে একটুও অপচয় নাই। DBYYS BY BBBDYS DDDS S BDDBDBDL 可ffr5 硬可a11 西g s *f夺而°t西可 পরিগ্ৰহ করিয়াই, প্ৰকৃতির এই নিত্যনূতন আনন্দমুৰ্ত্তি দেখাইতেছে, নিজেকে ক্ষয় করিয়া নয়। প্ৰাকৃতিক পরিবর্তনের এই গভীর তত্ত্বটি গত শতাব্দীর পণ্ডিতগণ বিজ্ঞানুগত প্ৰথায় আবিষ্কার করিয়াছিলেন। জড়বিজ্ঞানের বর্তমান সমৃদ্ধি ইহারি উপরে efsfö পদার্থের ক্ষুদ্রতম অংশটি কি, তাহ। জানিবার জন্য রসায়ন-শাস্ত্ৰ অনুসন্ধান করিলে, পরমাণুর (Atoms) otoșțe ote যায় । হাইড্রোজেন, এবং গন্ধক প্ৰভূতি অধাতু মূলপদার্থের সূক্ষ্যতম অংশকেই রসায়নবিদগণ পরমাণু বলিয়া আসিতেছেন। পরমাণুগুলিকে আর ক্ষুদ্রতর অংশে ভাগ করা যায় না। তার পর ইহঁরা বলেন, প্ৰায় সত্তরটি মূল পদার্থের সত্তর জাতীয় अब्रभाभू यथन छूई-छूश,ि डिन-डिन िबा ইহারো অধিক পরিমাণে একত্ৰ হইয়া জোট বঁধে, তখন এক একটি অণুর ( molecule ) গঠন হয় । আধুনিক রসায়নশাস্ত্রের মতে বিশ্ব-ব্ৰহ্মাণ্ডের সকল জিনিসই এই প্ৰকার বহুসংখ্যক অণুর যোগে উৎপন্ন । জল একটা যৌগিক পদার্থ। রসায়নশাস্ত্ৰে বিশ্বাস করিলে বলিতে হয়, জিনিসটা কোটী কোটী অণুর একটা প্ৰকাণ্ড সমষ্টি । ইহার প্রত্যেক অণুটি আবার দুইটি হাইড্রোজেনের এবং একটি অক্সি , জেনের পরমাণুৱা যোগে উৎপন্ন। লৌক্তি - তত্ত্ববােধিনী পত্রিকা 39 vu, d Vr একটি মুল পদাৰ্থ । ইহাও কতকগুলি অণুর সমাবেশ মাত্ৰ। পার্থক্যের মধ্যে যে, ইহার অণুগুলিতে অপর কোন মুল পদার্থের পরমাণু যুক্ত নাই। লৌহের এক একটি অণুতে ইহারি পরমাণু যুক্তাবস্থায় বৰ্ত্তমান । পরমাণুগুলি গায়ে গায়ে লাগিয়া অণুর উৎপত্তি করে না, এবং অণুগুলিও একেবারে নিরেটভাবে থাকিয়া পদার্থের গঠন করে না । অণু বা পরমাণু একত্ৰ হইলে তাহদের মধ্যে বেশ একটু ব্যবধান থাকে। বৈজ্ঞানিকগণ এই ব্যবধানগুলিকে সর্বব্যাপী ঈথারে পূর্ণ বলিয়া মনে করেন। (可酸 পদার্থের সূক্ষ্যতম অংশ। ঐ পরমাণুরই efetes reto fogo . Ca&y আজকাল জড়ের অবিনশ্বরতা প্ৰতিপন্ন マエl 豪奪びマ万び図」 ऐछलाश्झ१ ब्न७द्मा शाख्दा । माCब ' कब्रा যাউক যেন একটি মোমবাতি পুড়িতেছে। কিছুক্ষণ আলোক দিয়া সেটি নিঃশেষে भूड्रिग्रा अखश्डि श्ग्रा यांग्र 1 ७छे वा পারটি আমাদের স্কুল-দৃষ্টিতে ক্ষয় বলিয়া বোধ হইলেও, সত্যই তাহা ক্ষয় নয় }, বাতির উপাদান এমন কতকগুলি রূপান্তর । গ্ৰহণ করিয়া চারিদিকে বিক্ষিপ্ত হইয় পড়ে যে, অবৈজ্ঞানিকের দৃষ্টি তাহার খোঁজ পায় না। কিন্তু বৈজ্ঞানিক সেই সকল রূপঃন্তরিত পদার্থ কৌশলে সংগ্ৰহ করিয়া বাতির যে একটি অণু ও ক্ষয় পায় নাই তাহা প্রত্যক্ষ দেখাইয়া দেন। কেবল বাতি নয়, পদার্থ মাত্ৰই যিখন আমাদের চক্ষুর সম্মুখে থাকিয়া ক্ষয় পায়, দক্ষ রসা য়নবিদ সঙ্গে সঙ্গে ক্ষয়প্রাপ্ত অংশের রূপাঅন্তর দেখাইতে পারেন । আধুনিক রসায়নীবিদ্যা জড়ের এই অবিনশ্বরতার উপরই প্রতিষ্ঠিত্ত । ,学