পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/১৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

titet »ve a মহর্ষির বার্ষিক শ্ৰাদ্ধবাসর Sዓ6: পরমাত্মাকে উপলব্ধি করিতেছি । এই জ্ঞানকে জড়রূপে কল্পনা করা-অসীমকে সীমাবদ্ধ করিয়া অৰ্চনা করা আমাদের ভ্ৰমা স্কন্ধতা মুখত মাত্ৰ । তাই বলিতেছি। আমরা যে অমূৰ্ত্ত ব্ৰহ্মের উপাসনার অধিকারী হই- | যুয়াছি ইহা আমাদের পরম সৌভাগ্য । কিন্তু এই ঈশ্বর শুধু যে বহির্জগতে দীপ্যমান তাহা নহে, তিনি অন্তরের অন্তর। মহর্ষি এই সত্যটি অনেকানেক উপদেশ দ্বারা আমাদের হৃদয়ে মুদ্রিত করিয়া দিয়াছেন । র্তাহার সকল উপদেশের সার“তত্ত্ব এই যে ঈশ্বরকে আত্মাতে উপলব্ধি করিতে হইবে । তঁহাকে বাহিরে দেখা দূরে দেখা, আত্মাতে দেখাই যথার্থ দেখা । আশ্রিত কি আশ্রয় হইতে দূরে থাকিতে পারে ? পূর্বকালে মহর্ষিগণ র্তাহার সহবাস লাভ করিয়া ভঁাহাকো করতলন্যস্ত अा गदाक ल९ यलिग्र ग्रिांgछन। ‘डिनि আমাদের এত নিকটে আছেন যে আত্মা SDBB yB BDBB S SDLBDBDDYYSTDDD সঙ্গে সংস্পৃষ্ট হইয়া রহিয়াছে। জীবাত্মা যখন তঁহাকে স্পর্শ করে, তঁাহার দক্ষিণ মুখ দর্শন করে, তাহার উপদেশ বাক্য শ্রবণ করে, তঁহার অমৃত রস আস্বাদন করে, তখন তাহার চক্ষু কৰ্ণ ও অপর ইন্দ্ৰিয়ের • আবশ্যক হয় না । তঁহার সহিত এমন নিকট সম্বন্ধ যে জীবাত্মাতে ভঁাহাতে আকাশের ও ব্যবধান নাই, কেন না। তঁাহারা উভয়েই আকাশের অতীত । সেই অমৃতের প্ৰিয় আবাসি-স্থল যে পুণ্যাত্মার হৃদয় তাহাতে ভঁাহার আবির্ভাব কেমন স্পষ্ট, এমন আর কোথা ও নাই, আকাশে নাই, পৃথিবীতে নাই সমুদ্রে নাই।”* একজন খ্যাতনামা ঘোর বিষয়ী জমিদার এক দিন কথায় কথায় মহর্ষিকে জিঅজ্ঞাসা করিলেন-“আচ্ছা ঈশ্বর যে আছেন। তাহা আমাকে বুঝাইয়া দেও দেখি ?” डिान टखद्र कब्रिgलन ‘थे cल७ग्राल cय ওখানে আছে তাহা আমাকে বুঝাইয়া দেন দেখি ?” সংশয়বাদী হাসিয়া বলিলেন “দেওয়াল যে ঐ রহিয়াছে, আমি छ <ात्रकूषgीब्र दJर्थJiन् । দেখিতেছি, ইহা আর আমি বুঝাইব কি ? আরে, ঈশ্বর আর দেওয়াল এ বুঝি সমান BDBD ES BD S BDBDBD DB E BDD হইতেও ঈশ্বর আমার নিকটের বস্তু -- , তিনি আমার অন্তরে আছেন, আমার অマ河tび5 マ{tび夜s I” হয় । আমরা বিষয়াৰ্ণাবে মগ্ন থাকিয়া সেই অন্তরতম পরমাত্মার দর্শন পাই না । বন্ধুগণ ! এই সকল সাধু-ভক্তদের দৃষ্টান্তে উৎসাহিত হও, তাহদের আশ্বাস বচনে আশ্বাস্ত হও, সাধনায় তৎপর হও অবশ্যই সিদ্ধিলাভ করিবে । ব্যাকুল হৃদয়ে যে তাহাকে চায় সেই তাহাকে পায় । প্ৰথম বয়স হইতেই মহর্ষি ঈশ্বরের জন্য এক গভীর অভাব অনুভব করিয়াছিলেন । ধৰ্ম্ম পিপাসায় কত সংস্কৃত কত ইংরাজী দর্শন শাস্ত্ৰ অধ্যয়ন করিলেন, কি বস্তু এত কারিয়া ও মনের যে অভাব সেই অভাব, তাহা কিছুতেই ঘুচিল না । সেই বিষাদের অন্ধকার, সেই অশান্তি হৃদয়াকে অতিমাত্ৰ ব্যথিত করিতে লাগিল । অনেক কঠোর সাধনার পর তঁহার মনস্কামনা পূৰ্ণ হইল—তিনি যা চান তাহা পাইলেন । তাহার আত্ম-জীবনীতে এই সময়কার অধ্যাত্মিক অবস্থা এইরূপে বৰ্ণিত আছে ;-“এতদিন তিনি বাহিরে ছিলেন, এখন তিনি আমাকে অন্তরে দর্শন দিলেন, র্তাহাকে আমি অন্তরে দেখিলাম, জগন্মন্দিরের দেবতা এখন আমার হৃদয়-মান্দিরের দেবতা হইলেন এবং সেখান হইতে LuKBB K SEEBEEKS S LLsLDDD DDDS লাম । যাহ। কখনো আশা করি নাই তাহা আমার ভাগ্যে ঘটিল । আমি আমার আশাতীত ফল লাভ করিলাম, পঙ্গু হইয়া গিার লঙ্ঘন করিলাম। হে নাথ, এখন তোমার দর্শন পাইয়াছি, তুমি আরো জাজ্বল্য হইয়া আমাকে দর্শন দে। ও । আমি তোমার বাণী শুনিয়া কৃতাৰ্থ হইয়াছি, তোমার আরো মধুর বাণী আমাকে শুনা ও । তোমার সৌন্দৰ্য্য নবতর রূপে আমার সম্মুখে আব্বভুত হউক । তুমি এখন | আমার নিকটে বিদ্যুতের ন্যায় আসিয়াই ।