পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(No Af তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা 31 9, a vt. পাত্রের ব্যক্তিত্বকে বিলোপ করে, সে ইহা কে বলিতে পারে ? অনেক সময়, একপ্রকার তাহার বিধাতা পুরুষ হইয়া দাঁড়ায় ঃ -মানুষের পক্ষে যাহা আদৌ বাঞ্ছDD BDS DBDB BLBYDK DDDB BDBBBDLG গিয়া, দানধৰ্ম্ম তাহদের প্রভু হইয়া বসে । এবং তাহদের স্বাভাবিক অধিকারগুলির প্ৰতি হস্তক্ষেপ করিতে ও পারে- এইরূপ অ' শঙ্কা হয় । অবশ্য অন্যকে কোন কাজে প্ৰবৃত্ত কিংবা কোন কাজ হইতে নিবৃত্ত করা নিষিদ্ধ নহে। অনুনয় বিনয়ের দ্বারা qLA DBD DDB DBJJS KLDSS DBD DD B | কেহ অপরাধের কাজ কিংবা নিৰ্বদ্ধিতার কাজ করিতে প্ৰবৃত্ত হয়, তখন তাহাকে ভয় প্ৰদৰ্শন করিয়া ও সে কাজ হইতে আমরা তাহাকে নিবৃত্ত করিতে পারি । যখন কোহ কুপ্রবৃত্তির প্রচণ্ড আবেগে নীয়মান হইয়া তাহার স্বাধীনতা হারায়, তাহার ব্যক্তিত্ব হারায়, তখন তাহার প্রতি বলপ্ৰয়োগ <pfszko se Veq faqtClos VeNfè <=$ VfC2 কেহ আত্মহত্যা করিতে প্ৰবৃত্ত হইলে, তাহাকেও আমরা এইরূপে বল পূর্বক নিবারণ করিতে পারি। যখন আমরা কাহারও সম্বন্ধে আত্মকর্তৃত্ত্বের পরিবর্তে পরকীয় কৰ্ত্তত্ত্ব স্থাপন করা আবশ্যক মনে করি, তখন দেখিতে হইবে তাহার কতটা স্বাধীনতার শক্তি আছে ; কিন্তু ইহা কি করিয়া নিশ্চিত রূপে জানা যাইবে ? যখন কোন দুর্বলচিত্ত ব্যক্তির উপকার করিতে গিয়া, আমরা তাহার অত্মাকে একেবারে দখল করিয়া বসি, কে নিশ্চয় করিয়া বলিতে পারে আমরা আরও বেশী দূরে যাইব না ?-যাহার উপর আমাদের প্রেমের द्यूङ्च, সেই ব্যক্তির উপর হইতে প্ৰেম চলিয়া গিয়া, অবশেষে তাহার স্থলে আমাদের প্রভুত্বের প্ৰেম আসিয়া পড়িবে না পর সম্পত্তি দখল করিবার উদ্দেশে, দানধৰ্ম্ম একটা সূচনামাত্র, একটা ছলমাত্ৰ হইয়া থাকে । দয়ার উত্তেজনায়, অবাধে দান করিবার অধিকার অামাদের তখনই হয়। যখন আমরা ন্যায় ধৰ্ম্মের অনুষ্ঠানে দীর্ঘকােল অভ্যস্ত হইয়া আপনার উপর দৃঢ় আধিপত্য স্থাপন করিতে সমর্থ হইख्नछि । অন্যের অধিকারকে সম্মান করা, এবং অন্যের উপকার করা,-যুগপৎ ন্যায়পরায়ণ ও দানশীল হওয়া-ইহাই সামাজিক ধৰ্ম্মনীতি ; এই দুই উপাদানেই সামাজিক ধৰ্ম্মনীতি গঠিত । ( ক্রমশঃ ) জাতিভেদ । ( পূৰ্ব্ব প্ৰকাশিতের পর ) বন্ধনী-(Ligament)-সম্বদ্ধ অস্থিাপরম্পরা দ্বারা শরীরের একটা সামান্য আকৃতি জন্মে, বিশেষ আকৃতি অর্থাৎ ভেদ পরিচায়ক আBBSDD DBB DSSDBDSJDBBBBDBDBDB DDD জন্মিায়া থাকে । অভ্যন্তরস্থ ঐ আকৃতির নাম কিঙ্কাল । দেহে দেহে যে পার্থক্য দৃষ্ট হয়, তাহা মাংসময়ী পেশীর বিশেষ বিশেষ সন্নিবেশ বশতঃ । পেশীরই সন্নিবেশ ! ( সাজান ) বিশেষে দেহের সৌন্দৰ্য্য ও অসৌন্দৰ্য্য সংঘটন হয় এবং এ, সে, তুমি, আমি ইত্যাদি ভেদ জ্ঞান জন্মে । সেই জন্য, পেশীশূন্য কঙ্কাল দেখিলে, যে ব্যক্তির কঙ্কাল সে ব্যক্তি কি আকৃতির মনুষ্য ছিল তাহা সহজে বুঝা যায় না । পেশী সন্নিবেশের ঐ শক্তি আপামর সাধারণ সকলেরই জানা আছে । যেমন, ব্যক্তিভেদে পেশী সন্নিবেশ বিভিন্ন, তেমনি জাতিভেদেও পেশী সন্নিবেশ বিভিন্ন ; পর্যন্ত সে বিভিন্নতা সক