পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

st Yrve basa SLLLSLSS SS SS SSLLLSS SSSLSLLLLLSLLLSS আকর্ষণ করে” নিয়ে যাচে । তোমার এই অনন্ত রহস্যময় গোপনতাই মানুষের সকলের চেয়ে প্রিয় ; এই অতল গভীর তাই মানুষের বিষয়াসক্তি ভোলাচ্চে, তার বন্ধন আলগা করে দিচ্চে, তার জীবন মরণের তুচ্ছ তা দূর করাচে ; তোমার এই পরম গোপন তা থেকেই তোমার বঁশির মধুরতম গভীরতম সুর আমাদের প্রাণের মধ্যে প্রবাহিত হয়ে আসাচে ; মহত্ত্বের উচ্চতা, প্রেমের গাঢ়তা, সৌন্দর্য্যের চর - মোৎকর্ম, সমস্তই তোমার ঐ অনির্বাচনীয় গভীরতার দিকে টেনে নিয়ে আমাদের সুধায় ডুবিয়ে দিচ্চে। মানবচিত্তের এই আকাঙ্খার আবেগ এই আনন্দের বেদনকে তুমি এমনি করে চিরকাল জাগিয়ে রেখে চিরকাল তৃপ্তি করে” চলেছ । হে গুহাঁহিত তোমার গোপনতার শেষ নেই বলে’ই জগতোর যত প্ৰেমিক যত সাধক যত মহাপুরুষ YDBDS KD S S BDBDBBD DBKBBDS LD নিঃশেষে ত্যাগ করতে পেরেছিলেন ; এমন মধুর করে” তাঁরা দুঃখকে অলঙ্কার করে” পরেছেন, মৃত্যুকে মাথায় করে” বরণ করেছেন । তোমার সেই সুধাময় অতলস্পর্শ গভীরতাকে যারা নিজের মুঢ়তার দ্বারা আচ্ছন্ন ও সীমাবদ্ধ করেছে তারাই পুথিবীতে দুৰ্গতির পঙ্ককুণ্ডে লুটছে—তারা, বল তেজ সম্পদ সমস্ত হারিয়েছে-তাদের চেষ্টা ও চিন্তা কেবলি ছোটো ও জগতে তাদের সমস্ত অধিকার কেবলি সঙ্কীর্ণ হয়ে এসেছে . নিজেকে দুর্বল কল্পনা করে” তোমাকে যারা সুলভ করতে চেয়েছে তারা মনুষ্যত্বের সর্বোচ্চ গৌরবকে ধূলায় লুণ্ঠিত করে” দিয়েছে । হে গুহাহিত, আমার মধ্যে যে গোপন পুরুষ, যে भिङ्ङबानौं ठ°ाशैग्नेि ब्र८शCछ डूमि তার চিরন্তন বন্ধু,-প্রগাঢ় গভীরতার সৃষ্টির বিশালতা ዓሕo মধ্যেই তোমরা দুজনে পাশাপাশি গারে । গায়ে সংলগ্ন হয়ে রয়েছে -সেই ছায়া গম্ভীর নিবিড় নিস্তব্ধতার মধ্যেই তোমরা “দ্বা সুপর্ণ সাযুজা সখায়া ।” তোমাদের সেই চিার কালের পরমাশচাৰ্য্য গভীর সখ্যকে আমরা যেন আমাদের কোনো ক্ষুদ্রতার দ্বারা ছোটো করে” না দেখি । তোমাদের ঐ পরম সংখ্যকে মানুষ দিনে দিনে যতই উপলব্ধি করছে ততই তার কাব্য সঙ্গীত ললিতকলা অনির্বাচনীয় রদের আভাসে রহস্যময় হয়ে উঠচে, ততই তার জ্ঞান, সংস্কারের দৃঢ় বন্ধনকে ছিন্ন করছে, তার কৰ্ম্ম, স্বার্থের দুর্লঙ্ঘ্য-সীমা অতিক্রম করচে --তার জীবনের সকল ক্ষেত্রেই অনন্তের ব্যঞ্জনা প্ৰকাশ পেয়ে উঠচে । তোমার সেই চিরন্তন পরম গোপনতার অভিমুখে আনন্দে যাত্ৰা করে চলাব-অ্যামার সমস্ত যাত্ৰাসঙ্গীত সেই নিগুঢ়তার নিবিড় সৌন্দৰ্য্যকেই যেন চিরদিন ঘোষণা করে, -পথের মাঝখানে কোনো কৃত্ৰিমকে কোনো ছোটোকে কোনো সহজকে নিয়ে যেন ভুলে না থাকে-আমার আনন্দের আবেগধারা সমুদ্রে চিরকাল বহমান হবার সঙ্কল্প ত্যাগ করে” যেন মরু বালুকার ছিদ্রপথে আপনাকে পথিমধ্যে পরিসমাপ্ত করে।” ol Of সৃষ্টির বিশালতা । ভূতলের কোন স্থানে গৰ্ত্ত খুড়িয়া যদি তাহাকে ক্রমেই গভীরতর করা যায়, ত{হা হইলে পৃথিবীর কেন্দ্ৰে গিয়া উপস্থিত হইতে হয় । ইহার পরও গভীর করিতে থাকিলে গৰ্ত্তািট ভূপৃষ্ঠের অপর প্রান্তে গিয়৷ শেষ হয়। তখন আর সেটি গর্ত থাকে না, একটা আট হাজার মাইল দীর্ঘ ঋজু সুড়ঙ্গে পরিণত হয় । ইহার এক প্রান্তে মুক্তি