পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/৯১

यानि भ्• DD DDL DDTJS SBB BLBLBGL CL DDKS YSgLYSYBDB SYLDDBS BD DDD তঁহারি দূত প্ৰকৃতি সহস্ৰ উপায়ে তাহাকে জীবিত রাখে। বহু শত্রুদ্বারা পরিবেষ্টিত অসহায় উদ্ভিদগুলিকে প্ৰকৃতি কি কৌশলে রক্ষা করে, আমরা বর্তমান প্ৰবন্ধে তাহারি fois fope, Vivytfi for ! প্ৰাণীদিগের মধ্যে যাহারা দুর্বল, আত্মরক্ষার জন্য তাহাদিগের শরীরেই কতকগুলি সুব্যবস্থা থাকে । কচ্ছপ ও শাম্বুক জাতীয় প্রাণীর দেহ কঠিন আবরণে আচ্ছাদিত রহিয়াছে । শত্রুর আক্রমণের আশঙ্কা উপস্থিত হইলেই, নিজের দেহকে সেই সহজ বৰ্ম্মের মধ্যে লুকাইয়া ফেলে। মধুমক্ষিকার বিষাক্ত হুল, হরিণ ও গো-জা- তির শৃঙ্গ আত্মরক্ষারই অস্ত্ৰ। আত্মরক্ষার ব্যবস্থাও এই প্ৰকার তাহাদের দেহেই বর্তমান । মানুষ বা অপর প্রাণীদিগের শক্রি এক প্রকারের নয় । শত্রুর প্রকৃতি বুঝিয়া ইহাদিগকে নিরাপদ aांकि बांद्र ७०iाश खेखांवन कब्रिटछ दग्र । উদ্ভিদগণও ঠিক সেই প্রকারে বিশেষ উপায়ে বিশেষ বিশেষ শক্রির উপদ্ৰব নিবারণ করে । যে সকল বৃক্ষের পাতা সুস্বাদু, ক্ষুদ্র পতঙ্গ তাহাদের পরম শক্ৰ । ইহাদের আক্রমণ নিবারণের জন্য পাতাগুলিকে শুয়ো দ্বারা আবৃত থাকিতে দেখা যায়। কচি পাতা স্বভাবতঃই পুরাতন পাতা অপেক্ষা কোমল । কাজেই কচি পাতাগুলিকে কীট পতঙ্গের উপদ্ৰব অধিক সহ্য করিতে হয় । এই কারণে যে সকল বৃক্ষের পত্রে বিকৃত স্বাদ নাই, তাহদের নবপত্রগুলি পরীক্ষা করিলে লম্বা লম্বা অনেক শুয়ো দেখিতে পাওয়া যায়। সেগুলি এমন বিচিত্র ভাবে পাতার উপর সজ্জিত থাকে উদ্ভিদের আত্মরক্ষণ । LTTSSSLLLLLSLSLSLSLSLSLSLSLSSSMLSSSLLLSLSSL SLL LS উদ্ভিদের { TēraNS SS কাটাইয়া দেয়, সে বুদ্ধিটুকু যে উদ্ভিদের | যে, কোনক্রমে ক্ষুদ্র পতঙ্গ তাহাদিগকে ঠেলিয়া পাতায় আশ্রয় গ্ৰহণ করিতে 外怀可可t 1 , এখন প্রশ্ন হইতে পারে উদ্ভিদ-দেহে আত্মরক্ষার অনুকুলে যে সকল পরিবর্তন আসে, তাহা কি প্রকারে উৎপন্ন হয় ? গত শতাব্দীতে ডারুইন, হকসলি, স্পেনসার ও ওয়ালেস প্রভৃতি বৈজ্ঞানিকগণ এই ব্যাপারটি লইয়া খুবই আলোচনা করিয়াছিলেন । আজকাল আবার মেণ্ডেলের । শিষ্যবৰ্গ ও ডেভরিজ প্রমুখ অনেকে সেই ব্যাপারটিকেই নুতন ভাবে আলোচনা করিতেছেন । এই সকল আলোচনা হইতে উদ্ভিদদেহের পরিবর্তনের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যান কতকটা বুঝা যাইতেছে বটে, কিন্তু তথাপি ইহার মুলে এত রহস্য রহিয়া গিয়াছে যে, যদি কেহ ব্যাপারটিকে অব্যাKD DBDS OL DBDBD SDJDB SBBB কিছুই বলা হয় না । যাহা হউক এখনকার বৈজ্ঞানিকগণ এ সম্বন্ধে কি বলেন দেখা যাউক । ইহঁদের বক্তব্যের স্থল মৰ্ম্ম এই যে, একই SDBDDD DBBDDB DDB BDD DDD রূপান্তর দেখা যায়, সেই প্ৰকার বীজ হইতে যখন নুতন বৃক্ষ জন্মায়, তখন সকল সময় তাহদের আকার প্রকার ঠিক মূল বৃক্ষের অনুরূপ হয় না । কোন গাছের পাতা যদি লম্বা থাকে, কখন কখন তাহারি চারায় অপেক্ষাকৃত গোলাকার পাতা দেখা ষায়। মূল বৃক্ষের ফল সুমিষ্ট ও বৃহৎ হইলে হয় তা তাহারি একটি চারার ফল ক্ষুদ্র ও বিস্বাদ হইয়া পড়ে। এই পরিা বৰ্ত্তনগুলির কারণ নির্দেশ করা কঠিন । বৈজ্ঞানিকগণ ইহাকে প্ৰকৃতির খেয়াল (Freaks ) fèy ffos 9țRifta খেয়ালই হউক বা উদ্দেশ্যমুলক হউক,