পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

JJ wefeat Sver. डैढिटनद्ध डांङ्गलक। SV) -· r-n, যায় না। কাজেই শত্রুদমনের জন্য অপর | কাজেই কঁটাঝোপের ন্যায় কোন নিরুপকোন সুকৌশলের আবশ্যক। উদ্ভিদসকল ! দেব স্থান মনোনীত করিয়া না লইলে ইহাঅন্য কোন উপায়ী না পাইয়া নিজের মূল- | দের জীবন সংশয় হইয়া পড়ে। গুলিকে অত্যন্ত বিস্বাদ এবং কখন কখন বিছুটি গাছের পাতায় যে লম্বা লম্বা - বিষাক্ত করিয়া পোকার উপদ্রব হইতে || শুয়ো জন্মায়, তাহা সত্যই বিষাক্ত । কোন আত্মরক্ষা করে। ওল ও কচুর মূল সত্যই | গতিকে পাতা গায়ে ঠেকিলেই গা ফুলিয়া বিষাক্ত । . পোকার উৎপাত এগুলিতে ৷ উঠে। এই ব্যবস্থায় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রাণীগুলি । 不死ff瓦&(死时1可t可由 বিছুটির নিকটে আসিতে পারে না বটে, , আমরা প্রায়ই দেখিতে পাই, যে ব্যক্তি | কিন্তু গো-মহিষাদি বড় বড় জন্তু শুয়ো । স্বাবলম্বী ও ক্ষমতাশালী, তাহারি চারিদিকে | দেখিয়া একটু ও ভয় পায় না । কাজেই এই * অনেক অতিথি আসিয়া জোটে । এই | সকল প্ৰাণীদিগের কবল হইতে আত্মরক্ষার প্রকার আশ্ৰয়াকাঙক্ষী দিগকে প্রায়ই অক্ষম | জন্য ইহাদিগকে অপর আর একটা কিছু ও দুর্বল হইতে দেখা যায় । কোন গতিকে : করিতে হয় । পল্লীগ্রামের বন জঙ্গলে । পরের স্কন্ধে ভরদিয়া দিনযাপন করা | পাঠক যদি বিছুটির গাছগুলিকে লক্ষ্য তাহাদের জীবনের মূল লক্ষ্য । উদ্ভিদ- | করেন, তবে দেখিবেন, দুৰ্গম কঁট-ঝোপের দিগের মধ্যে যাহারা স্বাবলম্বী ও আত্মা- ( তলই ইহাদের জন্মস্থান। কেবল বিছুটি রক্ষায় নিপুণ, তাহারাই অনাদৃত অবস্থায় { নয়, অনেক দুর্বল উদ্ভিদকে ঠিক এই মাঠে ঘাটে, জন্মায়, এবং নিজেকে নিজেই ; প্রকারেই মহন্তের আশ্রয় গ্ৰহণ করিয়া নানা উপদ্রব হইতে রক্ষা করিয়া যথাকালে ! জীবিত থাকিতে দেখা যায়। কঁটাঝোপ { মরিয়া যায় । বেড়ার গায়ে আমরা যে আমাদের হিসাবে অতি নিকৃষ্ট উদ্ভিদ হইশেয়ালার্কাটা ইত্যাদি গাছ লাগাই, তাহা বাগা— ! BD DD DBBDJD BDBODBS BDDBDB gLJ প্ৰািনর গন্ধরাজ ও মল্লিকা গাছ অপেক্ষা অনেক স্বাবলম্বী মহৎ জীব । উন্নত। শেয়ালকাটা তাহার কাটার সাহায্যে মানুষ ভগবানের নিকট হইতে যে নিজেকে নিজে সর্বদাই রক্ষা করে, কিন্তু ; একটু বুদ্ধি পাইয়াছে, তাহারি সাহায্যে সে । এক ঝাড় মল্লিকাকে মাঠের মাঝে পুতিয়া এখন অপর জীব হইতে অনেকটা স্বতন্ত্র দিলে, সেগুলি কখনই আত্ম-রক্ষা করিতে হইয়া দাড়াইয়াছে । ইহাদের চলাফের, পরিবে না । যাহা হউক। উদ্ভিদদিগের আচারব্যবহার, আহারবিহার প্রভৃতিতে যে মধ্যে যাহারা স্বাবলম্বী,তাহাদিগকে দেখিতে কৃত্রিমতা আছে, তাহাই যেন ঐ স্বাতন্ত্র্যাকে শুনিতে নিতান্ত সাদাসিধে ও আড়ম্বরহীন ৷ স্পষ্ট করিয়া দিয়াছে। মানুস নিজে যে হইলেও আশ্রিত প্ৰতিপালন ব্যাপারে | পথ ধরিয়া চলিয়াছে, তাহ যে কোথায় গিয়া ইহারা সহৃদয় মানুষের মতই উদার । । শেষ হইবে ভগবানই জানেন ; কিন্তু ইহারা শেয়ালকাটা, বুনো খেজুর বা বড় বড় কঁাটার | কতকগুলি নিকৃষ্ট জীবের উপর আধিঝোপগুলির তলা খুজিলে অনেক নিঃসহায় | পত্য করিয়া যে তাহদের ধ্বংসের পথ ও দুর্বল , উদ্ভিদকে সেখানে জন্মাইতে | নিয়তই পরিষ্কার করিতেছে, তাহা আর ' দেখা যায়। আত্মরক্ষার উপযোগী কোন | অস্বীকার করিবার উপায় নাই। বিড়াল ব্যবস্থাই ; ইহাদের দেহে . . থাকে না... l. কুকুর ঘোড়া গোরু ইত্যাদি প্রাণীগুলিকে