পাতা:তরুণের আহ্বান - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/২৩

可夺亿ef颈叶哥可协 বৰ্তমান যাগে সমগ্র পথিবী ব্যাপিয়া তরণ আন্দোলন আরম্ভ হইয়াছে । শধ বতমান যাগে কেন- যাগের পর যােগ যখনই কোনো জাতির জীবনমরণ সংকট উপস্থিত হইয়াছে, তখনই এই "ন্দোলন দেখা দিয়াছে। उन्नान-ओग्नाशानन्न श्रबाश्व প্রকৃতপক্ষে তরুণ-আন্দোলন বলিতে যে-কোনো তরণের আন্দোলনকেই বাঝায় না। তরুণদের আন্দোলনের একটা বৈশিষ্ট্য আছে, লক্ষ্য আছে । যেখানে এই বৈশিষ্ট্য ও লক্ষ্য ফাটিয়া উঠিয়াছে, সেখানেই তরণ-আন্দোলন আরম্ভ হইয়াছে বঝিতে হইবে । তরুণ-আন্দোলনের উদ্দেশ্য সন্টি করা । সাহিত্য, শিল্পকলা, ধম, সমাজ, রাষ্ট্র প্রভাতি জীবনের প্রত্যেক বিভাগেই নিত্যু নতন সক্রিট করা তরণ-আন্দোলনের লক্ষা । যেখানেই এই সন্টি, সেখানেই প্রকৃত জাগরণ । জাতির পািনজ‘ম মানষের জীবনে যেমন- জাতির জীবনেও তেমনই শৈশধ, যৌবন, বাধক) ও মন্ত্যু আছে । অনেক সময় জাতি ধরাপণ্ঠে হইতে বিলপ্ত হইয়া যায ; আবার অনেক সময় জাতি, বাঁচিয়া আছে, কিন্তু তাহার আত্মা মরিয়া গিয়াছে, এরপও দেখা যায়। জাতির জীবনে এই উত্থান-পতন, জন্ম-মন্ত্যু চিরকাল qîoi olfacesco : "Evolution of Civilisation' Roo ?:°\sto 21°q<813 জাতি-জীবনের এই মৌলিক নিয়মটি প্রতিষ্ঠা করিতে চেন্টা করিয়াছেন। তিনি দেখাইয়াছেন সভ্যতা মরিয়া যায়, কিন্তু আবার তাহার পািনজম হইয়া থাকে। ভারতবর্ষের কথা চিন্তা করিলেও এই প্রশন আসে- আমরা কি প্রকৃতপক্ষে বাঁচিয়া আছি ? ইহার উত্তরে আমি বলিব, আমরা অনেকবার মরিয়াছি, এবং অনেকবার পানজন্ম লাভ করিয়াছি । পথিবীতে যত সভ্যতা অবিভক্ত হইয়াছে, তাহার অনেক বিলপ্ত হইয়া গিয়াছে । ব্যবিলন, পালেস্টাইন, মেসোপোটামিয়া, প্রভাতি দেশের প্রাচীন সভ্যতা আজ ধরাপীঠ হইতে মাছিয়া SY