পাতা:তরুণের আহ্বান - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গিয়াছে ৭ মিশর প্রভাতি দই-একটি জাতি এখনো বাঁচিয়া আছে বটে, কিন্তু তাহদের প্রাচীন সভ্যতা একরােপ বিলপ্ত হইয়া গিয়াছে । সখের বিষয়, আজ মিশরের সভ্যতা অ্যাবার জাগিয়া উঠিতেছে ; রোম ও গ্রীসে আবার নাতন अठाठा ट्रिक्षा छे0ि5gछ । জাতির সজনী শান্তি চীন ও ভারতের সভ্যতা এখনো বাঁচিয়া “আছে । আমাদের প্রাচীন চিন্তার ধারা, সভ্যতার ধারা এখনো জীবিত আছে । জাতি বাঁচিয়া আছে কিনা, তাহার মাপকাঠি হইতেছে- সে জাতি নতেন । সম্মিট করিতে পারে। কিনা । কিন্তু যখন সে সন্টির মধ্যে নতনত্ব না থাকে, যদি তাহা শািন্ধ গতানগতিক পথেই ধাবিত হয় তবে তাহা প্রকৃত সন্টি নহে । সাহিত্য, শিল্প, ধম, সমাজ, রাষ্ট্র প্রভাতি প্রত্যেক ক্ষেত্রেই যদি নািতন সন্টি দেখা দেয়। তবেই জাতির জীবনে যথার্থ সন্টি আরম্ভ হইয়াছে বলিতে হইবে । ব্ৰহ্মদেশে শিল্প সাহিত্য ধর্ম রাজনীতি ইত্যাদিতে সন্টি হইতেছে বটে, কিন্তু সেই গতানগতিকতার ভাব বৰ্তমান। অথচ শিল্পী হিসাবে ব্রহ্মদেশ ভারতবৰ্ষ অপেক্ষা শ্রেদ্ঠতর । বাস্তব জীবনেও ব্রহ্মদেশবাসীরা একরােপ মরিয়া রহিয়াছে । তবে তাহাদের বাস্তব ও রাজনৈতিক জীবনে কিছু কিছ: চাঞ্চল দেখা দিয়াছে । আজ আমাদের শিল্পসাহিত্য, ধাম এবং রাস্ট্রনীতিতে নািতন নািতন সন্টি হইতেছে। যে জাতির মধ্যে রামমোহন, বিবেকানন্দ জন্মগ্রহণ করেন, সে জাতির যে নিত্য নািতন সন্টি করিবার ক্ষমতা আছে, তাহা সহজেই বোঝা যায় । সজনী শান্তি না থাকিলে কোনো জাতিই এইরুপ মনীষীর জন্ম দিতে পারে না। জাতি যখন মরণের দশায় আসিয়া উপস্থিত হয় তখন এই সব মহাপরিষ অবিভক্ত হইয়া জাতির দেহে প্রাণ সঞ্চার করেন । ਨਾਲ 9 , ਸਸ দইরকম অবস্থায় বা দই কারণে মরণোন্মািখ জাতির মধ্যে প্রাণ সঞ্চার হইয়া থাকে । একটা জীব-বৈজ্ঞানিক বা রক্ত-সংমিশ্রণের দিক হইতে, আর-একটা মানসিক বা চিস্তার দিক হইতে । যখনই দাইটি সম্প্রদায় বা দাইটি জাতি পরপর মিলিত হয়, তখনই উভয়ের মধ্যে রক্তের সংমিশ্রণ এবং চিন্তার আদান প্রদান হইয়া থাকে । মহাভারতের আমল হইতে ভারতবষে এই রাস্তু-সংমিশ্রণ dàd