পাতা:তরুণের আহ্বান - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অপণ করিয়া তুকি জাতি যখন ক্রমশ অধোগতির মাখে চলিতে লাগিল, তখন বিদ্রোহী তুকির্ণ-তরণেরা নব্য তুকি দলের প্রতিষ্ঠা করে । সমাট কাইজার ও তাঁহার পরিষদবগ যখন সেনাপতিকলের হস্তে সমস্ত দায়িত্ব তুলিয়া দিল, তরণ জামানী তখন নিশিচক্ষত হইতে পারিল না- বিশেষ করিষা যখন তরুণ জামানেরা দেখিল যে ত "হাদের নেতৃত্বের ফলে মহাষিদ্ধে সমগ্র জামান জাতিকে পরাজয়ের লাঞ্ছনা ও দৈ, গ্য বরণ করিতে হইল, তখন জামানীতে তরণের আন্দোলন শক্তিশালী হইয়া উঠিল । মাগুরাজ-বংশকে স্বীয় ভাগ্য নিয়ন্তা করিবাব ফলে সমগ্ৰ চীন জাতি যখন শৌয্য, বীষ, স্বাধীনতা ও সম্পদ হরাইতে লাগিল, তখন চীন দেশে তরণের জাগরণ আব*ভ হইল । যে পরিমাণে তরণ সম্প্রদায় আত্মবিশ্ববাস-ফিরিয়া পাইয়াছে এবং দায়িত্বজ্ঞান-প্রণোদিত হইয়া ও সক্ষপণরূপে আত্মনিভরশীল হইয়া সর্বীয় জাতির উদ্ধাব সম্প্রধানে বন্ধ পরিকর হইয়াছে সেই পরিমাণে তরণ আন্দোলনের প্রসার হইয়াছে । আজ যে আমরা ভারতের একপ্রান্ত হইতে অপর প্রাম্পত পর্যমত তবণের জাগরণ দেখিতেছি তাহার অর্থ এই-- ভারতেব তারাণশক্তি আত্মবিশ্ববাসী হইয়াছে, সর্বীয় জাতির উদ্ধার সাধনের ভার গ্রহণ করিয়াছে এবং DD0E DLD DBBSBBDDD BDD D KBSDD DBLLLLS কেহ কেহ অজ্ঞতাবশত মনে করিয়া থাকেন যে, যােব-আন্দোলন রাষ্ট্র ফোটে তখন প্রত্যেক পাপড়ির মধ্যে তার সষমা ও সৌরভ আত্মপ্রকাশ লাভ কবে । বহদিন শয্যাশায়ী থাকার পর মানষ যখন পােব স্বাস্থ্য ফিরিয়া পায় তখন শরীরের প্রত্যেক আগেব ভিতর দিয়া শক্তি, তেজ ও প্রফলতা ফটিয়া ওঠে । শৈশব ও কৈশোর পার হইয়া আমরা যখন যৌবন-রাজ্যে অভিষিক্ত হই তখন প্রকৃতিদেবী সকল সক্ষপদে আমাদিগকে ভাষিত করেন । শারীরিক শান্তি, মানসিক তেজ, নৈতিক বল, শৌয্য, বীর্য- সব দিক দিয়া আমরা মানষি হইয়া উঠি । বান্তির জীবনে যতগলি দিক আছে এবং জাতির জীবনে যতগলি দিক আছে- ততগলি দিক আছে যােব-আন্দোলনের । এই বিচিত্র আন্দোলনের বিভিন্ন রাপের মধ্যে, কোনো রূপটি হের নয় । এই রূপের সমণিটতে যে অভিনব সৌম্প্রদষ-সন্টি হয় তাহাই ধবেক মাত্রেরই কাম্য ও সাধ্য । যাব-আন্দোলন রাষ্ট্রনৈতিক আন্দোলন নয়, কিন্তু তা বলিয়া ইহা non 8 。