পাতা:তরুণের আহ্বান - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এ ভ্রাত ধারণা ত্যাগ না করলে কিছু হবে না । সাহায্যপ্রার্থীর মধ্যে প্রকৃত শনীযন্ধের উদ্বোধন না হলে জানতে হবে। আমরা অপরের কিছই করি নি, আমাদের নিজেদেরই উপকার করছি। সেবার প্রকৃত উদ্দেশ্য কি ? তা জানতে হলে একট, দরদশী হতে হবে, পরিণামের দিকে দণ্টি রাখতে হবে । পাবে বন্যার প্রসঙ্গে যা বলেছিলাম। সেই কথাই আবার বলি, এ সম্পর্বমেধ অন্যাসন্ধান করা দরকার । সেবা করতে গিয়ে, আমরা এ কাজে কিঞ্চিৎ অগ্রসরও হয়েছিলাম । অনেকের সাহায্যও নেওয়া হয়েছিল, তাতে বোঝা গেল, এর প্রতিকার সম্পভাবপর। দভিক্ষ বন্যার প্রতিরোধ করা আমাদের সাধ্যাতীত নয। সবই মানষের হাতে। একটা কথা ভেবে দেখলেই হবে, অন্য দেশে দভিক্ষ হয় না। আর আমাদের দেশেই বা হয কেন ? এই ইংলন্ডে দা মাসের উপযোগী খাদ্য উৎপন্ন হয। আর আমাদেব দেশে দশ বৎসরের উপযোগী খাদ্য জন্মায়- এ ক্ষেত্রে অামাদের দেশেই বা এরূপ দভিক্ষ হয় কেন ? এর একমাত্র কারণ আমাদেব দেশে সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা নেই। সংরক্ষণেব রীতিমত ব্যবস্থা থাকা দরকার । পাবে এই ব্যবস্থা ছিল, কাজেই দভিক্ষ এত অধিক হত না । আর আজকাল একটি জেলায় যদি কোনো বৎসর অজন্ম হয, তবে সেখানে দভিক্ষ উপস্থিত হয় । এর কারণ কি ? এ সমস্যার সমাধান করা দরকার কেননা এ-ই প্ৰকাত অনুষ সমস্যা ! এক শত বৎসৱ পাবেও ঘরে ঘরে চরকা তাঁতের প্রচলন ছিল । বাংলাতে লক্ষাধিক তাঁতি জেলার বাস ছিল ; তারাই কোটি কোটি লোকের বন্দন্ত সব বরাহ করত । যখন বিলাতী সঙ্গতা কাপড়ের আমদানী হ’ল— তখন সৰ্পস্তাব দিকে দণ্টি রাখতে গিয়ে, একবার ভেবে দেখলাম না, এর পরিণাম কি হবে ! গ্রামে গ্রামে চবকা তাত বন্ধ হয়ে যাওযার ফলে, বাংলার লক্ষ লক্ষ লোক আঁঠুষহাবা হয়েছে, অনেকে প্রাণত্যাগ কৰতে বাধ্য হয়েছে । এইভাবে যখন অন্যসব জিনিস বিদেশ হতে আসতে লাগল, তখন বাংলাদেশের যাবতীয় শিলপ একে একে ধবংস হতে লাগল । আর জীবিকা অজানের পথ বন্ধ হওয়ায় কোটি কোটি লোক অন্নাভাবে প্ৰাণত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছে । চাষবাস আর শিলপ-বাণিজ্যই হচেছ দেশের উন্নতির সোপান, পরম সম্পাদ । শিলপ বাণিজ্য হসন্তা নািতরিত হওয়ার ফলে, * কেবলমাত্র চাষের উপর নিভাির করায়, আমরা আরো দরিদ্র হয়ে পড়ছি । DBDB DBD BDBDD BSBSBD 0BDB DY BB DBDDBDBDB DB BuuBBDBD BDD DDD করার ক্ষমতা পযািম্পত আমাদের নেই । đề