পাতা:তরুণের আহ্বান - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আর তন্ত্রশাস্ত্র সম্পবন্ধে আপনাবা তো জানেনই যে ইহা "গৌড়ে প্রকাশিত qin' 997, a Tyr (Sitrict, Golden age of Bengalt Culture বলিলে অন্যায় করা হইবে না । চিন্তা ও সাধনার বাজে। বাঙালী যাহা আবিস্কার বা সম্মিট করিয়াছিল। তাহাব পরিচয়, আমরা সমসাময়িক সাহিত্যে পাই । বিদ্যাপতি ও চণ্ডিদাস, মকুন্দরাম ৭ ভারতচন্দ্র, কাশীরাম কৃত্তিবাস ও রামপ্রসাদ প্রভাতি অসংখ্য জ্যোতিক চতুদশ শতাব্দী হইতে অণ্টাদশ শতাব্দী পর্যািম্পত বাংলার সাহিত্য গগন আলোকিত করিয়া রাখিয়াছে । बा९आा माश्रुिङा भन्वाभानिज्ञ प्रान বাংলা সাহিত্যের উন্নতি ও পবিপণ্টি সাধনকলেপ মাসলমানগণও যে কিরুপ সাহায্য করিয়াছেন তাহার সামান্য উল্লেখ করলেই বুঝা যাইবে মসলমান বিজয়ের পর হইতে এদেশের প্রতি তাহদের ভালোবাসা ও মমতাবোধ কিরূপ প্রবল ও আন্তরিক ছিল । 呜 পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষভাগ হইতে ষোড়শ শতাব্দীর প্রথমাংশ পাযমত সম্রাট হাসেন শাহ গৌড় দেশ শাসন করিতেন । তিনি বঙ্গসাহিত্যের উৎসাহবধক ছিলেন ; তাঁহার রাজসভায় হিন্দ মসলমান একত্রে শাস্তের আলোচনা করতেন, তিনি মহাপ্রভকে অত্যন্ত শ্রদ্ধা করিতেন । 'পরাগলি মহাভারত ও ছাটি খাঁর অশবমেধ পবো পত্রে পক্সে হাসেন শাহের প্রশংসা ও গণবণনা দািৰ্ট হয় ৷’’ ( “বঙ্গভাষা ও সাহিত্য' ) পদাবলী সাহিত্য বাংলার অমল্য সম্পদ । কিন্তু মাত্র হিম্মদ বা বৈষ্ণব কবিগণের রচনা দ্বারাই যে এ সাহিত্যের পশিষ্ট হইয়াছে তাহা নহে । অন্যান্য ব্লচয়িতা ব্যতীত আকবর ও আকবর শাহ আলি, কবীর, কামরালি, নসীর মামাদ, ফকির হাবিব, কতন, সাল-বেগ, শেখ জালান, শেখ ভিখ, শেখালাল, সৈয়দ মাতুজা প্রভাতি মসলমান কারিগণের দােন কিছমাত্র তুচ্ছ নহে । এইরূপে সাহিত্য-প্রচার ও অনরপে সামাজিক রীতিনীতির মধ্য দিয়া হিন্দ ও মসলমান সমাজের মধ্যে এক নিবিড় বন্ধনের সস্টি হইয়াছিল- এ কথা যে কত সত্য তাহা সমসাময়িক সাহিত্য রচনার মধ্য দিয়াই স্পষ্ট প্রকাশিত হইয়াছে। হিন্দী কবি গলপ বৰ্ণনাকালে মাসলমান সমাজের নানা পরিচয় দিয়াছেন, মসলমান কবিগণও তাঁহাদের কাজে রামায়ণ বা মহাভারত-সম্পকীয় বহয় উপমা ও দািণ্টাম্পত প্ৰদান করিয়াছেন। "ক্ষেমানন্দ রচিত মনসার ভাসানে at 8