পাতা:তরুণের আহ্বান - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভগবানের আরাধনা করিয়া থাকে এবং তাহারা বালক-গোপাল রাপের মধ্যে ভগবান পাইয়াছে। কিন্তু আমি হিন্দ জাতিকে জিজ্ঞাসা করি, একবার বকে হাত দিয়া বলেন- “আমাদের সমাজে বতমান সময়ে ঘরে এবং বাহিরে আমরা মাতৃজাতির সন্মান রক্ষা করিতে পারিতেছি কিনা- এবং আমাদের সমাজে বালক ও যািবকেরা মনষোচিত ব্যবহার ও শিক্ষা পায় কিনা ?” DDBDB BBD D DBD BBD DDDB SBBDDL BDBD DBBB বাংলার জেলায় জেলায় দিনের পর দিন নারীসমাজের উপর শত লাহন ও অত্যাচার ঘটিত না এবং ঘটিলেও আমাদের পরিষ সমাজ অঞ্চলান বদনে ও নিশ্চিম্পতমনে তাহা সহ্য করিত না । আজ যদি বাংলাদেশে পরিষ থাকিত তাহা হইলে মাতৃজাতির অসামান দেখিয়া তাহারা ক্ষিপ্তপ্রায় হইত এবং বীরশ্রেষ্ঠ খড়গবাহাদর সিংহের মতো প্ৰাণের মায়া ত্যাগ করিয়া মাতৃজাতির সম্পমানরক্ষাথে কম সমন্দ্রে ঝাঁপ দিত । হে ছাত্রবািশদ, ইংরেজকে তোমরা হয়তো গালাগালি কর, ইংরেজকে তোমরা হয়তো ঘণা করিয়া থাক - কিন্তু আমি বলি, ইংরেজ ষেরপ তাহার নারী জাতির সম্পমান করিতে জানে, তাহা শিক্ষা করে ইংরেজের নিকট । তোমার দেশে তোমাব মা ও ভগিনীর মযাদা রক্ষা হয় না- আর মস্টিমেয় ইংরেজ এই দেশে তেত্ৰিশ কোটি বিদেশীর মধ্যে ইংরেজ মহিলার সম্মান কি করিয়া রাখে ? তাহার কারণ এই যে, একজন ইংরেজ মহিলার উপর অত্যাচার হইলে সমস্ত ইংরেজিজাতি পাগলপ্রায় হয় এবং সে অপমানের প্রতিশোধ লইবার জন্য সমস্ত জাতি বদ্ধপরিকর হয় । ভারতের উত্তর-পশ্চিমাণগুলোর মিস এলিসের পাঠানকতৃক অপহরণের ঘটনা হয়তো আপনাদের স্মরণ আছে । আমরা মাখে বলি, “জননী জন্মভমিশ্চ স্বৰ্গাদপি গরীয়সী” । কিন্তু সমস্ত প্ৰাণ দিয়া কি আমরা জননী ও জন্মভমিকে ভালোবাসি ? জননীকে ভালোবাসিবার অর্থ শািন্ধ নিজের প্রসতিকে ভালোবাসা নয়- সমস্ত মাতৃজাতিকে ভালোবাসা। বাংলাদেশ-বাংলার জল, বাংলার মাটি, বাংলার আকাশ, বাংলার বাতাস, বাংলার শিক্ষা দীক্ষা ও প্ৰাণধম— বাংলার নারীজাতির মধ্যে মত হইয়া উঠিয়াছে । ষে ব্যক্তি বাংলার মাতৃজাতিক শ্রদ্ধা করিতে DBB DS K BBBLELDDDBD D DDBB aEB DDBS BDB DDS BHDB দেশকে অস্তরের সঙ্গে শ্রদ্ধা করে না- ভালোবাসে না- সে কী করিয়া মানষি হইবে ? মহান আদশকে যে ভালোবাসে না- যে পাত্রে সেই আদর্শ মত *○