পাতা:ত্রিপুরার স্মৃতি.djvu/৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উক্ত শিলালিপির প্রতিলিপি — “ীিন্দ্রপবনেন্দুকাদয়ে। মৌলি f ক্তি সততং ব্রহ্মা গুভাণ্ডাস্তরে । কন্ধরতয়া গেগীয় ত্রয়ী, রণেইস্কৃত মঠং কল্যাণদেবোহভ্যদাৎ ॥ কন্দপকান মবলি কলিতবমুশ্চন্দ্রবংশাবতংস; ॥” ধেধেীদাৰ্য্যাতিশোখ্যৈ: পৃথুরঘুনছষাজেষু যে গীয়মান । গোপীনাথায় ভক্ত্য নিরুপম স্থমঠং যোহতিবেলং মুদাদাৎ স শ্রীকল্যাণদেবঃ সগরিমমহিমা নন্দভান্নন্দনাদ্ব্যৈঃ ॥ শাকে পক্ষমুনীয়ু চন্দ্রগণিতে মাসে শুচাবংশকে বাণে ভূমিজবাসরে দ্বিজশুভাণীভিঃ স্ববাক্যেতি ষ । সোমন্দে কলধৌতমঞ্জুকলসং চক্রাদিশোভং মঠং ভক্ত্যৈবাতিকলাবতীপতিৱসে কল্যাণদেবে দদে ॥৪ শাকে ১৫৭২ আষাঢ়শু ৫ অংশকে ৷” উক্ত শিলালিপির কতক অংশ বিলুপ্ত হইয়াছে এবং ইহার কতিপয় পদের অর্থও দুৰ্ব্বোধ এই জন্য ইহাব ভাব উদ্ধার করা কঠিন । মন্দিরটার বিষয় রাজমালাতে নিম্নলিখিত ৰূপ লিপিবদ্ধ আছে - “সিংহদ্বারসমীপেতে মনোরম স্থান । ইষ্টক পাষাণে মঠ করিছে নিৰ্ম্মাণ ॥ চন্দ্র গোপীনাথ মূৰ্ত্তি চাটিগ্রামে ছিল । অমরমাণিক্য কালে মঘে নিয়াছিল ৷ সেই দেব চটল হৈতে আনিয়া তখন ॥ সেই মঠে স্থাপে বিষ্ণু করিয়৷ অৰ্চন । উল্লিখিত মন্দির-মধ্যে গোপীনাথের মূৰ্ত্তি যে প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল, এই বিষয শিলালিপিতে এবং রাজমালাতে উল্লেখ থাকিলেও জনসাধারণ-কর্তৃক উহ। চতুর্দশ দেবতার মন্দির বলিয়। কথিত হয় । এবস্তৃত জনশ্রুতির কারণ কি—ইহা বুঝ। দুষ্কর। যেরূপ বিষ্ণুর উদ্দেশ্বে মন্দির নিৰ্ম্মিত হইয়া পরিশেষে তন্মধ্যে শক্তিদেবী ত্রিপুর-সুন্দরীর মূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল, তদ্রুপ ইহাও গোপীনাথের জন্ত নির্মিত হইয়। তাহাতে চতুর্দশ দেবতা প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল কিনা কে বলিতে পারে । 彎彎 ত্রিপুরার স্কৃতি