পাতা:দেবতার দান - জলধর সেন.pdf/১৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জামাতার জুলুম ছিলাম; আরও বিস্মিত হইয়াছিলাম। বাবাজীর বন্ধু পরিবারের দুহাতে, সোনা দান বিতরণ দেখিয়া ! বাবাজী ও মেয়ে দুজনেই আমাকে । গহনাগুলি দেখাইলেন, আমিও কিছু গহনা দিয়াছিলাম, আমার গহনাগুলি জামাই মেয়ের তেমন পছন্দ হইয়াছিল বলিয়া মনে হয় নাই তাহারা বার বার বন্ধুপরিবারের মোটা সোনার গহনাগুলিরই প্ৰশংসা করিতেছিলেন। সে যাহা হউক, মোটর আহত বাবাজীর জীবন সংশয় দেখিয়া তঁহার বন্ধুগণকে খাতা পত্ৰ দেখাইতে আদেশ করিয়াছিলাম, তাহাতে তাহারা প্রথমটা বিশেষ আপত্তি তুলিয়াছিলেন, পরিশেষে নিজেই টানিয়া টানিয়া খাতা পত্র বাহির করিলাম, ঘরের খাতা পত্রগুলি একরকম গোছান ছিল তাহাতে ঋণ বা অন্যরকমের গোলমাল বেশী কিছু ছিল না, কিন্তু বাবাজীর জীবন সংশয় এই সংবাদ শুনিয়া পাওনীদারগণ নিজ নিজ খাতাপত্ৰ লইয়া হাজীর হইলে বেশ করিয়া দেখিলাম। বাবাজীর হাজার পাঁচেক ঋণ, ষ্টকে যে সকল জিনিষ পত্ৰ আছে তাহা বিক্ৰী করিয়া হাজার দুই টাকা হইতে পারে, এদিকে बर्न আমার সঙ্গে বিনাকারণে বিরোধ করিয়া সরিয়া পড়িলেন পাওনাদারদিগকে আশ্বাস দিয়া বাবাজীর চিকিৎসার জন্য বিশেষ অর্থব্যয় ও শুশ্ৰষার বন্দোবস্ত করিলাম। চিকিৎসাতেও হাজার DD DDDB DBB S DB DBBDBD D DBDBDD DBBBBBB মিটাইয়া দিয়া বাবাজীকে লইয়া দেশে যুত্রা করিলাম, গেটের কাছে যাইয়াই দেখিলাম বাড়ীওয়ালা চোখ রাঙ্গাইয়া ছয়মাসের বাড়ীভাড়ার ᎩᏭᏳ