পাতা:দেবতার দান - জলধর সেন.pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

cदऊद्र प्रका ལས། যে যা ভাল জানি, যা ভাল পারি, তাই করি ! বড়বীে একটু হাসিতেন, পাড়ার মেয়েরা মেজবীের সরলতা দেখিয়া গলিয়া যাইতেন। মেজবৌ নিজের মেয়েটকে লেখাপড়া শিখাইতে লাগিলেন। অবসর মত সেলাইর কাজ হাতে দিয়া বসাইয়া রাখিতেন। বড়বেীর মেয়েটার বয়স ১০ ১১ হইবে সে অনেক কাজ করিতে পারিত, আলস্য ও বড় ছিলনা, সকল কােজ সারিয়া ঠাকুর মার সেবা করিত। একদিন ঠাকুরমার শয্যা পার্শ্বে বিন্ধ্যবাসিনীও ছিল, ঠাকুরমা পৌত্রের মুখের দিকে তাকাইয়া থাকিয়া একটি দীর্ঘ-শ্বাস ত্যাগ করিয়া বলিলেন ‘কেষ্টদা, তোর সকল কথা মনে আছে” ? আছে বৈকি ঠাকু’মা-1—“তুই কি টােলের পড়া ভালবাসবি!” “কেন বাসাবনা ঠাকু’ম ?” “তুই নবদ্বীপ যেয়ে পড়ে বড় পণ্ডিত হয়ে আসবি ?” “তোমার" আশীৰ্ব্বাদ।” “তোর পিতামহের নাম রাখতে পাররি ” “তোমার আশীৰ্ব্বাদ ঠাকু’মা !” “তোর পিতামহের টােল তুই আবার গড়ে তুলতে পারুবি !” “তোমার আশীৰ্ব্বাদ ঠাকু’মা !” – “এই श्रृंश् দেবতার সেবা তুই চিরকালই কবি ?” “কেন করবনা ঠাকু’ম !” “একাজে যে টাকা হবেনা কেষ্টদা !” “নাইবা হল ? ঠাকুরের দয়া হবেত ? তোমাদের সুখ হবেত গ’-বৃদ্ধার চোখে জল ছুটিল ! বৃদ্ধ অনেকক্ষণ নীরবে থাকিয়া কহিলেন, “কেষ্টদা অসু "নিস্ত তারা কি ঘরে নেই ?”-“না ঠাকু’মা তারা স্কুলে RV9