পাতা:দেবতার দান - জলধর সেন.pdf/৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

८दऊद् न् -ܨܡ̈ܐ - ( . ) ঠাকুরের আঙ্গিনায় তুলসী মঞ্চের পাশে বৃদ্ধার অন্তিম শয্যা "আন্তত হইয়াছে। দূরে বসিয়া রামগোপাল বাবু চােখের জলে বুক ভাসাইতে ছিলেন, শয্যা পাশ্বে নৃত্যকালী, কৃষ্ণকালী, বিন্ধ্যবাসিনী ও বড়বেী মুমূর্ষুর চরম শুশ্রুষা করিতেছিলেন, আর চোখের জলে ভাসিতেছিলেন। চিরকালের ভূত্য দয়াল, দাসী ‘রতন” আর প্রতিবেশীরা একটু দূরে দূরে কেহ বা বসিয়া কোচ বা দাড়াইয়া আর কেহ বা আবশ্যক মত ফরমাস জুগাষ্টয়া ‘চায় আপশোষ’ করিতেছিল। এই মাত্ৰ সদানন্দ যেমন চতুৰ্ম্ম, খ লক্ষ্মীবিলাস আর মকরধ্বজে যোগবাহী করিয়া তুলসী পাতার রস আর গঙ্গাজলে সেবন করাইলেন, তাহাতে বৃদ্ধার কফের ভারটা একটু কমিয়া গেল শরীর ও কিছু গরম বোধ হইল । নাড়ী ও 'यऴ्' প্ৰকাশ পাইল, বৃদ্ধ একবার চারিদিকে চাহিয়া আস্তে আস্তে রামগোপাল বাবুকে ডাকিলেন, রামগোপাল দাব কাছে আদিয়া ডাকিলেন,-“মা দাসকে ডাক্‌লেন ?” বুদ্ধা কহিলেন—“বেল কি আছে” ? “এই ঘণ্টা খানি মা ” । বুদ্ধা কহিলেন “তারা-এল গোপাল৷ ” ?—“এখনো পৌঁছেনি মা, সন্ধ্যার টেনে এলে ও-রাত ভোর হয়ে যাবে।”-“হলোনা গোপাল, বেশি সময় নেই, কেষ্ট দা !”-“কোন ঠাকুর মা ?”-“চাবিটে নে, আমার ঝাপিটা নিয়ে এসত, দাদা !” বৃদ্ধ মালদানি হইতে চাৰি বাহির করিয়া দিলেন। কৃষ্ণকালী ঠাকুরের ঘর হইতে 8ዓ