পাতা:দেবতার দান - জলধর সেন.pdf/৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

विश्वांद्र दक्षिद ( ७ ) নিসু ঠাকুরের অক্লান্ত অধ্যবসায়ের ফলেই হোক আর প্রজাপতির নিৰ্ব্বন্ধ বশতই হোক গ্রামের বড় কেহ একটা জানিতে পারিল না। ঠিক এমনি অবস্থায় একটী ঘোমটা পরা নূতন বউ হঠাৎ একদিন রায় মহাশয়ের ভাঙ্গা ঘরে চাদের আলো ছড়াইয়া সকলকে একেবারে বিস্ময়ে অভিভূত করিয়া ফেলিল। সকলে পরস্পর মুখের দিকে চাহিয়া বলাবলি করিতে লাগিল, “বুড়োটা ক্ষেপেছে নাকি ?” রায়মহাশয় কিন্তু কাহারও কোন কথায় কান দিতে রাজি হইলেন না ! বরং সেই অনুগত বৃদ্ধার প্রশ্নের উত্তরে এক দিন বেশ পরিষ্কার কণ্ঠেই জবাব দিলেন যে মিলে মাগি হাড়িতে নিক বুঝলে ? এবয়সে বেধে বেড়ে খাওয়া সে কি আর পোষায় ? এরপর বংশ রক্ষা চাইত ? টাকা খাবে কে ? এত কষ্ট্রের টাকা চোক বুজলে পাঁচজন জ্ঞাতি এসে যে ভাগ করে নিবে সে আমি মলেও সইতে পারবন!—বুঝলে ?” বলা বাহুল্য এই কথা গুলি বৃদ্ধাকে না বলিলেও তেমন ক্ষতি হইতনা । তবে র্যাহাদের শুনাইয়া Cन७म्रा आवशाक छिन ऊँशब्राई देशद्ध गांब्रबडी बूक्विांछिटलन কিনা বলা কঠিন। আগন্তুক প্ৰাণীটি কিন্তু এসকল কথার আভিধানিক অর্থ না বুঝিলেও ভাবাৰ্থ টুকু সংগ্ৰহ করিয়া লইতে অসমৰ্থ হইতনা । সেই মেয়েট রায় মহাশয়ের সংসারনিষ্ঠার মধ্যে হৃদয়ের byw)