পাতা:দেবতার দান - জলধর সেন.pdf/৯২

বিধবার বান্ধব DDB DBDSS DDD D DBB DDBBS DBDBDLD BDDD BBB ভাগ্য এই ছিল যে শিষ্যবাড়ী বা যজমান গৃহে একটু মোটা রকমের ক্রিযা উপস্থিত হইলে ত্ৰিলোচন ঠাকুরের আয়ও সেই ক্ষেত্রে নানাদিক দিয়াই একটু মোটা রকমেই হইয়া যাইত। ত্ৰিলোচন ঠাকুর জায় ফর্দ হইত আরম্ভ করিয়া হাট বাজারটাও নিজের হাতে গ্ৰহণ করিবার ক্লেশ অমানবদনে স্বীকার করিতে প্রায়ই ভুলিতেন না। এবং কৰ্ম্মকৰ্ত্তার মনস্তুষ্টির জন্য যত রকমের চেষ্টা আয়োজনের উল্লেখ খোসামুদী শাস্ত্ৰে উল্লিখিত রহিয়াছে ত্ৰিলোচন ঠাকুর তাঁহাদের স্থান কাল ও অবস্থা বিবেচনা পূর্বক প্রয়োগ ব্যাপারে কদাচিৎ কিছুমাত্র অসতর্ক হইয়াছেন এমন অখ্যাতি স্টাচার অতি বড় শত্রুর মুখেও শুনা যায় নাই । কৰ্ম্মকৰ্ত্তার সকল কাৰ্য্য নিজ হাতে সমাপন করিয়া ত্ৰিলোচন ঠাকুর কিছুদিন পরে জমা খরচের ফর্দ দাখিল করিতেন এবং কোনরূপ কৈফিয়ৎ জিজ্ঞাসা করিবার আগেই পৈতা গাছটী ছুইয়া জমা খরচে যে এক কপৰ্দকও এদিক সেদিক হয় নাই তাহার জন্য “দিব্যি” কাটতেন। শুনিয়া সকলেই “রাম রাম” বৰ্লিয়া তাহার ওষ্ঠ প্ৰান্তে সমাগতপ্ৰায় দিব্যিরধারা স্রোত বন্ধ করিয়া দিতেন । নিকাসের সময় নাকী প্রায়ই ত্ৰিলোচন ঠাকুরের জমা খরচের মধ্যে প্ৰকাণ্ড রকমের এক একটা গলদ ধরা পড়িয়া যাইত । কিন্তু দীর্ঘকাল পরে কৰ্ম্মকৰ্ত্তার আর তাহা লইয়া বিরোধ করিবার প্রবৃত্তি থাকিত না। কাজেই ত্ৰিলোচন ঠাকুরকে এই শ্রেণীর ব্যাপারে b”\ኃ