পাতা:দেবতার দান - জলধর সেন.pdf/৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিধবার বাদ্ধব > 《 বেশ মোটা রকমেই একটা আয় দাড়াইয়া যাইত । তাছাড়া ত্ৰিলোচন ঠাকুরের কািঞক ঘর প্রজাও ছিল খামার ও ছিল-সে সকল চুষিয়া ও কতকটা তৃষ্ণ মিটিত । কিন্তু আমরা বিশ্বস্ত সুত্রে অবগত আছি যে ত্ৰিলোচন ঠাকুরেব দারুণ ক্ষুধা মিস্টাইবার জন্য র্তাহার পরিবার বর্গের ক্ষুধার যেমনই হোক ভাল ভাল খাদ্য কদাচিৎ ঘটিলেও তাহা দ্বারা আকাজক্ষা মিটিবার সম্ভাবনা মোটেই থাকিত না। এইজন্য পরিবারে প্রায় সকলেই ত্ৰিলোচন ঠাকুরকে ভালর চোখে দেখিত না । এমন কি এই সকল কথা নিয়া ত্ৰিলোচন ঠাকুরকে মাঝে মাঝে গৃহিণীর হাত মুখ নাড়াও যে না খাইতে হইত এমন নহে। কিন্তু ত্ৰিলোচন ঠাকুরের ধৈৰ্য্যের মাত্রা একটু বেশি রকমের ছিল বলিয়াই তিনি ভোজন ব্যাপার নির্বাহের সময় কাহারও কথার কোন জবাব দিতেন না বা আকণ্ঠ পূর্ণ করিয়া আহাঁর নিম্পত্তির আগে সেই বাড়ীতে খুন জখম হইয়া গেলেও চোখ তুলিয়া চাহিতেন না। একমাত্র কন্যা শরতের বয়স যখন তের, আর দেহের পুষ্টিও যখন শুক্লপক্ষের শশিকলার ন্যায় দিন দিন বাড়িয়ীই চলিয়াছে তখন গৃহিণীর চোখের নিদ্রালোপ হইয়াছিল। ত্ৰিলোচন ঠাকুরের দিয়ে খুয়ে বিবাহ দিবার DDBD DB BBuDu uDDB DBBDS DDD DDD DBDBS BB কটা, নাকটা একটু চ্যাপটা, দাঁতগুলিও একটু উচু তা যেমনই হোকু শরতের ডাগরা ডাগর চোখ দুটী তাঁহাকে ইহারই মধ্যে বেশ মানাইত, তার উপর সম্প্রতি যৌবনের হাওয়া লাগিয়া তাহার ( سرا